Old/New Testament
নারীর প্রতি জেরুশালেমের নারীদের উক্তি
6 রমণীদের মধ্যে সুন্দরী শ্রেষ্ঠা,
তোমার প্রেমিক কোথায় গেছে?
তোমার প্রিয়তম কোন দিকে গেছে?
আমাদের বল, তাহলে, তাকে খোঁজার ব্যাপারে, আমরা তোমাকে সাহায্য করতে পারি।
জেরুশালেমের নারীদের প্রতি তার উত্তর
2 আমার প্রিয়তম
তার মশলার বাগানে গিয়েছে।
সে তার বাগানে ঘুরে বেড়াতে
ও পদ্ম ফুল তুলতে গেছে।
3 আমি একমাত্র আমার প্রেমিকের
এবং আমার প্রেমিক একমাত্র আমারই।
সে পদ্ম বনে ঘুরে বেড়ায়।
তার প্রতি পুরুষের উক্তি
4 হে প্রিয়তমা, তুমি তির্সার মত সুন্দর,
জেরুশালেমের মত মনোরম,
দুর্গ দ্বারা রক্ষিত নগরীর মত ভয়ঙ্কর।
5 আমার দিকে চেয়ে দেখো না!
তোমার দুটি চোখ আমায় অস্থির করে দেয়!
তোমার কেশরাশি, গিলিয়দ পর্বতের ঢাল বেয়ে
নেমে আসা একদল ছাগলের মত।
6 তোমার দাঁতগুলো সদ্য স্নাত ছাগীর মত।
তারা প্রত্যেকেই যমজ বৎস জন্ম দিয়েছে
এবং একটা মেষও তার শাবককে হারায় নি।
7 তোমার গণ্ডদেশ ডালিম ফলের
দুটি আধখানা টুকরোর মতো।
8 ষাট জন রাণী বা 80 জন উপপত্নী থাকতে পারে,
এমনকি অগণিত তরুণীরাও থাকতে পারে,
9 কিন্তু আমার পরিপূর্ণা,
আমার কপোতী অদ্বিতীয়া।
সে তার মায়ের কাছে অনন্যা,
যে তাকে জন্ম দিয়েছিল তার সব থেকে প্রিয় সন্তান!
যুবতী রমণীরা তার দিকে চেয়ে দেখে এবং তার রূপের প্রশংসা করে।
শুধু তাই নয়, রাণীরা এবং উপপত্নীরাও তার প্রশংসা করে।
নারীরা তার প্রশংসা করে
10 ঐ তরুণী মেয়েটি কে?
মেয়েটি ভোরের আভার মতই উজ্জ্বল।
সে চাঁদের মত সুন্দর।
সে সূর্যের মত উজ্জ্বল।
সে শোভাযাত্রার তারাদের মত সম্ভ্রান্ত।
নারীর উক্তি
11 উপত্যকার ফল দেখতে
আমি আখরোটের বাগানে গেলাম,
দেখতে গেলাম দ্রাক্ষাক্ষেতে
অথবা ডালিমগাছে ফল ধরেছে কিনা।
12 আমি নিজেও জানতাম না যে সে আমাকে রথের ওপর যুবরাজ হিসেবে বসিয়েছে।
জেরুশালেমের কন্যারা তাকে বললো
13 ফিরে এসো, ফিরে এসো শূলম্মীয়![a]
ফিরে এসো, ফিরে এসো, যাতে আমরা তোমায় চেয়ে দেখতে পারি।
শূলম্মীয়ের দিকে তুমি কেন তাকিয়ে দেখ?
সে যে মহনয়িমে বিজয় নৃত্যে মগ্ন।
পুরুষটি তার রূপের প্রশংসা করে
7 রাজকন্যে, তোমার জুতো পরা পা দুখানি কত সুন্দর!
তোমার বক্র রেখায়িত দুটি ঊরু শিল্পীর তৈরী অলঙ্কারের মত।
2 তোমার নাভি গোলাকার পাত্রের মত,
তা যেন সব সময় দ্রাক্ষারসে পূর্ণ থাকে।
তোমার উদর দেশ
পদ্ম দিয়ে ঘেরা স্তূপীকৃত গমের মত।
3 তোমার স্তন দুটি
গজলা হরিণের যমজ শাবকের মত।
4 তোমার কণ্ঠদেশ হাতির দাঁতের স্তম্ভের মত।
তোমার দুটি চোখ বৎ-রব্বীমের দ্বারবর্তী
হিশ্বনের সরোবরের মতই সুন্দর।
তোমার নাক লিবানোনের সেই স্তম্ভের মত
যে স্তম্ভ দম্মেশকের দিকে চেয়ে থাকে।
5 তোমার মাথা কর্ম্মিল পর্বতের মত।
তোমার মাথার চুল রেশমের মত।
তোমার দীর্ঘ দোলায়িত চুল
রাজাকে পর্যন্ত আকৃষ্ট করে!
6 তুমি সত্যিই সুন্দরী! তুমি সত্যিই মনোরমা!
প্রিয়া আমার, সত্যিই তুমি একজন সব চেয়ে মনোরমা যুবতী!
7 তুমি তালগাছের মত দীর্ঘ
এবং তোমার স্তন দুটি
সেই গাছের থোকা থোকা ফলের মত।
8 আমি সেই গাছে চড়তে চাই, এবং আমি তার ডাল ধরতে চাই।
তোমার বক্ষযুগল দ্রাক্ষার থোকার মত সুগন্ধিময় হোক্।
9 তোমার মুখের স্বাদ যেন হয় শ্রেষ্ঠ দ্রাক্ষারসের মত।
দ্রাক্ষারস ওষ্ঠাধর ও দাঁতের ওপর দিয়ে গড়িয়ে
আমার প্রেমের ওপর ঝরে পড়ে।
পুরুষটির প্রতি নারীর উক্তি
10 আমি আমার প্রেমিকের
এবং সে আমাকে চায়!
11 এসো প্রিয়তম আমার,
আমরা মাঠে চলে যাই।
এসো আমরা প্রস্ফুটিত হেনা ফুলের মাঝে আমাদের রাত কাটাই।
12 এসো আমরা তাড়াতাড়ি উঠে দ্রাক্ষা ক্ষেতে যাই।
চল আমরা দেখি দ্রাক্ষার মুকুল ধরেছে কি না।
চল আমরা দেখি কুঁড়ি প্রস্ফুটিত হয়েছে কি না,
ডালিমের গাছে মঞ্জরী ধরেছে কি না।
সেখানে তোমাকে আমি আমার প্রেম দেবো।
13 দূদাফল[b] গন্ধ বিস্তার করছে
এবং সমস্ত ফলই আমার দুয়ারে আছে।
প্রিয়তম আমার, আমি তোমার জন্য নানা মনোরম জিনিস সংগ্রহ করে রেখেছি।
নতুন এবং পুরাতন নানা জিনিস!
8 যদি তুমি আমার ভাইয়ের মত হতে, যে আমার মায়ের স্তন্য পান করেছে,
তাহলে আমি যদি তোমাকে বাইরে দেখতে পেতাম,
আমি তোমাকে চুম্বন করতাম
এবং তখন কেউই কিন্তু আমাকে ঘৃণা করত না।
2 আমি তোমাকে আমার মায়ের বাড়ীতে,
তাঁর সেই ঘরে নিয়ে যেতাম যিনি আমাকে শিক্ষা দিয়েছেন।
আমি তোমাকে ডালিম নিষিক্ত
সুগন্ধি দ্রাক্ষারস পান করতে দিতাম।
রমণীগণের প্রতি নারীর উক্তি
3 তার বাঁ হাত আমার মাথার নীচে
এবং তার ডান হাত আমায় জড়িয়ে ধরে।
4 হে জেরুশালেমের কন্যাগণ, প্রতিজ্ঞা কর,
যতক্ষণ না প্রস্তুত হই,
ভালোবাসাকে জাগিও না।
জেরুশালেমের রমণীগণের উক্তি
5 প্রিয়তমকে ভর করে
মরুভূমির মধ্য দিয়ে ওই মেয়েটি কে আসছে?
পুরুষটির প্রতি নারীর উক্তি
যেখানে তোমার মা তোমায় জন্ম দিয়েছে,
যেখানে তুমি জন্মেছিলে সেই আপেল গাছের নীচে
আমি তোমায় জাগিয়ে ছিলাম।
6 শীলমোহরের মত আমাকে তোমার হৃদয়ের ওপরে রেখো।
শীলমোহরের মত বাহুর ওপরে রেখো।
ভালোবাসা মৃত্যুর মতই শক্তিশালী।
কামনার আবেগ কবরের মতই বলবান।
এর শিখাগুলি
জ্বলন্ত আগুনের শিখার মত!
7 বন্যা কখনও ভালোবাসাকে নির্বাসিত করতে পারে না।
নদী কখনও ভালোবাসাকে ধুয়ে দিতে পারে না।
ভালোবাসার জন্য মানুষকে যদি তার সর্বস্ব ত্যাগ করতে হয়,
তারা অবশ্যই তা ঘৃণা করবে!
তার ভাইদের উক্তি
8 আমাদের একটি ছোট ভগিনী আছে।
এখনও তার স্তন উদ্ভিন্ন হয় নি।
যদি কোন ব্যক্তি তাকে বিবাহ করতে চায়
তখন আমাদের ভগিনীর জন্য আমরা কি করবো?
9 যদি সে একটা দেওয়াল হত,
আমরা তার চারদিকে রূপোর মিনার গড়ে দিতাম।
যদি সে দরজা হত,
তার চার দিকে এরস কাঠের কারুকার্য করে দিতাম।
ভাইদের প্রতি নারীর উত্তর
10 আমি একটি প্রাচীর,
আমার স্তনদ্বয় মিনারের মত।
আমি তার চোখে অনুগ্রহ দেখেছি!
তার (পুরুষের) উক্তি
11 বাল্-হামোনে শলোমনের একটি দ্রাক্ষা বাগান ছিল।
সেই দ্রাক্ষা বাগানে সে রক্ষীদের নিয়োগ করল।
এবং প্রত্যেকে 1000 রৌপ্য শেকেল পরিমাণ দ্রাক্ষা নিয়ে এল।
12 শলোমন তুমি তোমার 1000 শেকেল রাখতে পারো।
প্রত্যেকে যারা দ্রাক্ষা এনেছে
তাদের 200 শেকেল করে দাও।
কিন্তু আমি আমার নিজের দ্রাক্ষা ক্ষেত নিজের কাছে রাখবো!
নারীর প্রতি পুরুষের উক্তি
13 বাগানের ঐখানে তুমি বস,
অনুগামীরা তোমার কথা শুনছে।
আমাকেও তা শুনতে দাও!
পুরুষের প্রতি নারীর উক্তি
14 প্রিয় আমার, পালিয়ে যাও।
সুগন্ধি মসলার পর্বতে তুমি হরিণের মত কিংবা মৃগবৎসের মত হয়ে গেছ!
4 আমি তোমাদের একথা বলতে চাইছি—উত্তরাধিকারী যতদিন শিশু থাকে ততদিন তার সঙ্গে একজন দাসের কোন তফাত্ থাকে না; যদিও সেই শিশু সব কিছুর মালিক। 2 কারণ সে যত দিন শিশু অবস্থায় থাকে তাকে অভিভাবক এবং সংসার পরিচালকের কথা অনুযায়ী চলতে হয়। সাবালক হবার জন্য যে বয়স তার পিতা নির্ধারণ করে দেন, সেই বয়সে পৌঁছলে সে স্বাধীন হয়। 3 একথা আমাদের পক্ষে একইভাবে প্রযোজ্য। আমরা যখন শিশুদের পর্যায়ে ছিলাম, তখন আমরা এই জগতের কতকগুলি প্রাথমিক নিয়ম কানুনের অধীন ছিলাম, 4 কিন্তু নিরুপিত সময়ে ঈশ্বর তাঁর পুত্রকে পাঠালেন। ঈশ্বরের পুত্র একজন স্ত্রীলোকের গর্ভজাত হলেন এবং বিধি-ব্যবস্থার অধীনে জীবন কাটালেন, 5 যাতে তিনি বিধি-ব্যবস্থার অধীন সমস্ত লোকদের স্বাধীন করতে পারেন এবং যেন আমরা সকলে তাঁর পুত্ররূপে স্বীকৃতি পেতে পারি।
6 তোমরা সকলেই ঈশ্বরের সন্তান, সেইজন্যই তাঁর পুত্রের আত্মাকে তিনি তোমাদের অন্তরে পাঠিয়েছেন। সেই আত্মা ডেকে ওঠে, “আব্বা, পিতা” বলে। 7 তাই তোমরা আগের মতো আর দাস নও কিন্তু ঈশ্বরের পুত্র। আর যেহেতু তোমরা পুত্র তাই ঈশ্বর তাঁর প্রতিশ্রুত বিষয়গুলি তোমাদের দেবেন।
গালাতীয় খ্রীষ্টানদের জন্য পৌলের ভালবাসা
8 অতীতে যখন তোমরা ঈশ্বরকে জানতে না, তখন তোমরা যে সমস্ত দেবতার সেবা করতে, তারা ঈশ্বর নয়। 9 কিন্তু তোমরা এখন সত্য ঈশ্বরকে জেনেছ অথবা এটা বলা ভাল যে ঈশ্বরই তোমাদের জেনেছেন। তাই পূর্বে যে সব নিরর্থক ও দুর্বল নিয়ম-কানুন ছিল সেদিকে আবার কেন ফিরছ? তোমরা কি আবার ঐ সকলের দাস হতে চাও? 10 তোমরা কেবল বিশেষ বিশেষ দিন, মাস, ঋতু ও বছর পালন করছ। 11 তোমাদের দেখে আমার ভয় হয় যে, তোমাদের মধ্যে হয়তো আমি বৃথাই পরিশ্রম করছি।
12 আমার ভাই ও বোনেরা, আমি তোমাদের মতো ছিলাম, তাই মিনতি করি তোমরা আমার মতো হও। তোমরা আমার সঙ্গে কোন খারাপ ব্যবহার কর নি। 13 তোমরা তো জান, আমি অসুস্থ ছিলাম বলে প্রথমেই তোমাদের কাছে সুসমাচার প্রচার করি। 14 যদিও আমার অসুস্থতা তোমাদের সবার কাছে এক পরীক্ষাস্বরূপ হয়েছিল, তবু তোমরা এমনভাবে আমাকে গ্রহণ করেছিলে যেন আমি ঈশ্বর হতে আগত স্বর্গদূত, যেন স্বয়ং যীশু খ্রীষ্ট। 15 এখন তোমাদের সেই আনন্দ কোথায়? আমি তোমাদের সম্বন্ধে এই সাক্ষ্য দিতে পারি যে তখন সম্ভব হলে তোমরা আমার জন্য নিজের নিজের চোখ উপড়ে আমাকে দিতে দ্বিধা করতে না। 16 এখন তোমাদের কাছে সত্য বলছি বলে কি আমি তোমাদের শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছি?
17 সেই লোকরা তোমাদের প্রতি আগ্রহী হয়েছে, কিন্তু তা কোন ভাল উদ্দেশ্যে নয়। তারা তোমাদের কাছ থেকে আমাদের আলাদা করতে চায়, যাতে তোমরা তাদের প্রতি আগ্রহ প্রকাশ কর। 18 অবশ্য আগ্রহ দেখানো ভাল কেবল যদি সৎ উদ্দেশ্যে তা করা হয়। আমি যখন তোমাদের মধ্যে উপস্থিত থাকি কেবল তখনই নয় বরং সবসময়েই তা থাকা ভাল। 19 হে আমার প্রিয় সন্তানরা, তোমাদের জন্য আমি আর একবার প্রসব যন্ত্রণা ভোগ করছি। তোমাদের নিয়ে আমাকে এই যন্ত্রণা ভোগ করতেই হবে যতদিন পর্যন্ত না তোমরা খ্রীষ্টের মতো হয়ে ওঠো। 20 এখন তোমাদের কাছে যেতে আমার খুব ইচ্ছা করছে, তাহলে ভিন্নভাবে এসব নিয়ে আলোচনা করতে পারতাম। আমি জানি না তোমাদের নিয়ে আমি কি করব।
হাগার এবং সারার উদাহরণ
21 আমাকে বলতো, তোমাদের মধ্যে কে মোশির বিধি-ব্যবস্থার অধীন থাকতে চাও? তোমরা কি জান না বিধি-ব্যবস্থা কি বলে? 22 শাস্ত্র বলছে যে অব্রাহামের দুটি পুত্র ছিল, একটি পুত্রের মা ছিল দাসী স্ত্রী, অপর পুত্রের মা ছিল স্বাধীন স্ত্রী। 23 দাসী স্ত্রীর গর্ভে অব্রাহামের যে সন্তান জন্মেছিল তার জন্ম স্বাভাবিকভাবেই হয়েছিল, কিন্তু স্বাধীন স্ত্রীর গর্ভে অব্রাহামের যে সন্তান জন্মেছিল, সে অব্রাহামের কাছে ঈশ্বরের প্রতিশ্রুতির ফলেই জন্মেছিল।
24 এই বিষয়গুলি রূপকের মতো ব্যাখ্যা করা যায়। এই দুই মহিলা দুটি চুক্তির প্রতিনিধিত্ব করে, একটি চুক্তি যেটা সীনয় পর্বত থেকে এসেছিল, সেটা একদল লোকের জন্ম দিয়েছিল দাসত্বের জন্যে। যে মাতার নাম হাগার, সে এই চুক্তির সঙ্গে তুলনীয়। 25 হাগার হলেন আরবের সীনয় পর্বতের মতো। তিনি বর্তমান ইহুদীদের জেরুশালেমের প্রতিরূপ, কারণ সেই জেরুশালেম তার লোকদের সাথে দাসত্বের বন্ধনে বদ্ধ। 26 কিন্তু স্বর্গীয় জেরুশালেম স্বাধীন মহিলা স্বরূপ। সেই জেরুশালেম আমাদের মাতৃসম। 27 কারণ শাস্ত্রে লেখা আছে:
“হে বন্ধ্যা নারী, তোমরা যারা সন্তানের জন্ম দাও নি,
তোমরা আনন্দ কর, উল্লসিত হও!
তোমরা যারা কখনই প্রসব যন্ত্রণা ভোগ কর নি;
তোমরা উল্লাস কর,
কারণ স্বামীর সঙ্গে বসবাসকারী স্ত্রীর চাইতে
নিঃসঙ্গ স্ত্রীর অনেক বেশী সন্তান হবে।”(A)
28 আমার ভাই ও বোনেরা, তোমরাও সেই ইস্হাকের মতো প্রতিশ্রুতির সন্তান। 29 কিন্তু ঠিক এখনকার মতোই তখনও যে পুত্র স্বাভাবিকভাবে জন্মেছিল, সে অন্য পুত্রকে অর্থাৎ পবিত্র আত্মার শক্তিতে যার জন্ম হয়েছিল তাকে নির্যাতন করত। 30 কিন্তু শাস্ত্র কি বলে? “দাসী স্ত্রী ও তার পুত্রকে তাড়িয়ে দাও! কারণ দাসীর পুত্র স্বাধীন স্ত্রীর পুত্রের সাথে কিছুরই উত্তরাধিকারী হবে না।”(B) 31 তাই বলি আমার ভাই ও বোনেরা, আমরা সেই দাসীর সন্তান নই, আমরা স্বাধীন স্ত্রীর সন্তান।
Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International