Print Page Options
Previous Prev Day Next DayNext

Old/New Testament

Each day includes a passage from both the Old Testament and New Testament.
Duration: 365 days
Bengali: পবিত্র বাইবেল (BERV)
Version
ইয়োব 28-29

28 “এমন জায়গা আছে যেখানে মানুষ রূপো পায়,
    এমন জায়গা আছে যেখানে মানুষ সোনা গলিয়ে খাঁটি করে।
মানুষ মাটি খুঁড়ে লোহা তোলে।
    পাথর গলিয়ে তামা নিষ্কাসন করে।
কর্মীরা গুহার মধ্যে আলো নিয়ে যায়।
    ওরা গুহার গভীরে অন্বেষণ করে।
    গভীর অন্ধকারে ওরা পাথর খোঁজে।
খনি-দণ্ডের ওপর কাজ করবার সময় খনির কর্মীরা গভীর পর্যন্ত মাটি খোঁড়ে।
    মানুষ যেখানে বাস করে তারা তার চেয়েও অনেক গভীর পর্যন্ত খোঁড়ে, এমন গভীরে যেখানে লোক আগে কখনও যায় নি।
    তারা দড়িতে অনেক অনেক গভীর পর্যন্ত ঝুলতে থাকে।
মাটির ওপরে ফসল ফলে,
    কিন্তু মাটির তলা সম্পূর্ণ অন্যরকম,
    সব কিছুই যেন আগুনের দ্বারা গলিত হয়ে রয়েছে।
মাটির নীচে নীলকান্ত মণি
    এবং খাঁটি সোনা রয়েছে।
বুনো পাখিরা মাটির নীচের পথ সম্পর্কে কিছুই জানে না।
    কোন শকুন সেই অন্ধকার পথ দেখে নি।
বন্য পশুরাও কোন দিন সে পথে হাঁটে নি।
    সিংহও কোন দিন সেই পথে হাঁটে নি।
শ্রমিকরা দৃঢ়তম পাথরকেও ভেঙে ফেলে।
    ঐ শ্রমিকরা সমস্ত পর্বত খুঁড়ে খনি উন্মুক্ত করে।
10 শ্রমিকরা পাথর কেটে সুড়ঙ্গ তৈরী করে।
    তারা সব রকমের দামী পাথর দেখতে পায়।
11 শ্রমিকরা জলকে বাঁধবার জন্য বাঁধ তৈরী করে।
    তারা লুকানো সম্পদকে প্রকাশ্যে নিয়ে আসে।

12 “কিন্তু প্রজ্ঞা কোথায় খুঁজে পাওয়া যাবে?
    আমরা কোথায় বোধশক্তি খুঁজতে যাবো?
13 আমরা জানি না প্রজ্ঞা কি মূল্যবান জিনিস।
    পৃথিবীর লোক মাটি খুঁড়ে প্রজ্ঞা পেতে পারে না।
14 গভীর মহাসমুদ্র বলে, ‘আমার কাছে প্রজ্ঞা নেই।’
    সমুদ্র বলে, ‘আমার কাছে প্রজ্ঞা নেই।’
15 সব চেয়ে খাঁটি সোনার বিনিময়েও তুমি প্রজ্ঞা কিনতে পারবে না।
    পৃথিবীতে প্রজ্ঞা কেনার মতো যথেষ্ট রূপো নেই।
16 ওফীরের সোনা বা অকীক মণি
    বা নীলকান্ত মণি দিয়েও প্রজ্ঞা কেনা যায় না।
17 প্রজ্ঞা সোনা ও স্ফটিকের থেকেও মূল্যবান।
    এমনকি মূল্যবান রত্নখচিত সোনাও প্রজ্ঞা কিনতে পারে না।
18 প্রবাল বা মণির চেয়েও প্রজ্ঞা মূল্যবান।
    মুক্তোর থেকেও প্রজ্ঞা মূল্যবান।
19 কূশদেশীয় পোখরাজ মণিও প্রজ্ঞার মতো সমমূল্যের নয়।
    তুমি খাঁটি সোনা দিয়েও প্রজ্ঞা কিনতে পারবে না।

20 “তাহলে প্রজ্ঞা কোথা থেকে আসে?
    বোধশক্তি খুঁজতে আমরা কোথায় যাবো?
21 পৃথিবীর প্রত্যেকটি জীবন্ত বিষয়ের থেকেই প্রজ্ঞা নিজেকে লুকিয়ে রেখেছে।
    আকাশের পাখিরা পর্যন্ত প্রজ্ঞাকে দেখতে পায় না।
22 মৃত্যু ও ধ্বংস বলে,
    ‘আমরা প্রজ্ঞাকে খুঁজে পাই নি।
    আমরা শুধু তার সম্পর্কে গুঞ্জন শুনেছি।’

23 “একমাত্র ঈশ্বরই প্রজ্ঞার পথ জানেন।
    একমাত্র ঈশ্বরই জানেন প্রজ্ঞা কোথায় থাকে।
24 ঈশ্বর পৃথিবীর প্রান্ত পর্যন্ত দেখতে পান।
    আকাশের নীচে সব কিছুই ঈশ্বর দেখতে পান।
25 ঈশ্বর বায়ুর গুরুত্ব নিরূপণ করেছেন।
    তিনিই বৃষ্টির নিয়ম
26 এবং সেখানে কতটা জল থাকবে
    এবং মেঘ গর্জনের পথ স্থির করেছেন।
27 সেই সময় ঈশ্বর প্রজ্ঞাকে দেখেছিলেন এবং এসম্পর্কে ভেবেছিলেন।
    ঈশ্বর দেখিয়েছিলেন প্রজ্ঞা কত মূল্যবান এবং ঈশ্বরই প্রজ্ঞার প্রতীক।
28 ঈশ্বর মানুষকে বললেন,
    ‘প্রভুকে শ্রদ্ধা করো ও ভয় কর, সেটাই প্রজ্ঞা।
    কোন মন্দ কাজ করো না, এটাই সর্বোত্তম উপলদ্ধি।’”

ইয়োব তাঁর কথা অব্যাহত রাখলেন

29 ইয়োব তাঁর কথোপকথন চালিয়ে গেলেন। ইয়োব বললেন:

“কয়েক মাস আগে আমার জীবন যেমন ছিলো, আমার জীবন তেমন হোক্ এই আশা করি।
    সেই সময় ঈশ্বর আমার ওপর নজর রাখতেন, আমার বিষয়ে তিনি যত্ন নিতেন।
সেই সময় ঈশ্বর আমার ওপর জ্যোতি প্রদান করতেন।
    তাই আমি অন্ধকারেও পথ হাঁটতে পারতাম। ঈশ্বর আমাকে বাঁচার প্রকৃত পথ দেখাতেন।
যে দিনগুলিতে আমি সফলকাম হয়েছিলাম, এবং ঈশ্বর আমার সঙ্গে ছিলেন, আমি সেই দিনগুলির আশায় থাকি।
    সেই দিনগুলিতে ঈশ্বর আমার গৃহকে আশীর্বাদ করেছিলেন।
যখন ঈশ্বর, সর্বশক্তিমান আমার সঙ্গে ছিলেন এবং আমার সন্তান-সন্ততি আমার চারপাশে ছিল,
    আমি সেই দিনগুলি আকাঙ্খা করি।
তখন জীবনটা খুব সুন্দর ছিল।
    তখন আমি ননী দিয়ে আমার পা ধুয়েছি, তখন আমার কাছে প্রচুর পরিমাণে উত্তম মানের জলপাই তেল ছিল।

“তখন এমনি দিন ছিল যখন শহরের প্রবেশদ্বারে সর্বসাধারণের সভায়
    আমি বয়স্ক লোকদের সঙ্গে বসতাম।
সেখানে প্রত্যেকে আমায় শ্রদ্ধা করতো।
    যুবকরা যখন আমাকে দেখতে পেতো তখন তারা সরে দাঁড়াতো।
এমনকি বৃদ্ধরাও উঠে দাঁড়াত।
    আমার প্রতি শ্রদ্ধা দেখাবার জন্য ওরা উঠে দাড়াত।
জন নেতারা কথা বলা বন্ধ করে দিত
    এবং ঠোঁটের ওপর হাত দিয়ে অন্যান্য লোকদের চুপ করতে ইঙ্গিত করতো।
10 এমনকি গুরুত্বপূর্ণ নেতারাও মৃদু স্বরে কথা বলতেন।
    হ্যাঁ, মনে হতো, তাঁদের জিভ যেন তালুতে আটকে গেছে।
11 আমি যা বলতাম লোকে তা শুনতো এবং আমার সম্পর্কে তারা ভালো কথা বলতো। আমি কি করতাম লোকে দেখতো এবং তারা আমার প্রশংসা করতো।
12 কেন? কারণ যখন দরিদ্র লোক সাহায্য চেয়েছে, আমি সাহায্য করেছি।
    এবং যে অনাথদের দেখাশোনা করার কেউ নেই, তাদের আমি সাহায্য করেছি।
13 মৃতপ্রায় মানুষ আমাকে আশীর্বাদ করেছে।
    সমস্যা-জর্জর বিধবাকে আমি সাহায্য করেছি।
14 সঠিক পথে জীবনযাপনই আমার বস্ত্র ছিল।
    আমার শিরস্ত্রাণ ছিল আমার ন্যায়।
15 আমি অন্ধের কাছে চোখের মত ছিলাম।
    তারা যেখানে যেতে চাইতো আমি নিয়ে যেতাম।
আমি খঞ্জলোকের কাছে তাদের পায়ের মত ছিলাম।
    তারা যেখানে যেতে চাইত আমি বয়ে নিয়ে যেতাম।
16 আমি দরিদ্র লোকদের পিতার মত ছিলাম।
    যাদের আমি একটুও চিনতাম না তাদেরও আমি সাহায্য করেছি, আদালতে তাদের মামলা জিতিয়েছি।
17 আমি দুষ্ট ব্যক্তির ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ করেছি
    এবং তাদের হাত থেকে নির্দোষ লোকদের বাঁচিয়েছি।

18 “আমি সর্বদাই আমার পরিবারের সবাইকে নিয়ে ভেবেছি,
    আমি দীর্ঘ জীবন বেঁচে থেকে বৃদ্ধ হব।
19 আমি ভেবেছি আমি সেই বৃক্ষের মত স্বাস্থ্যবান ও প্রাণবন্ত হব
    যে গাছের শিকড়ে প্রচুর জল আছে এবং যার শাখাপ্রশাখা শিশিরে সিক্ত হয়ে থাকে।
20 আমি ভেবেছি প্রত্যেকটি নতুন দিন উজ্জ্বলতর হবে
    এবং নতুন সম্ভাবনায় ভরে উঠবে।

21 “অতীতে লোকরা আমার কথা শুনতো।
    আমার উপদেশের অপেক্ষায় তারা চুপ করে থাকতো।
22 যারা আমার কথা শুনত, আমার বলা শেষ হওয়ার পর তাদের আর কিছুই বলার থাকতো না।
    আমার কথা সুন্দর ভাবে তাদের কানে প্রবেশ করতো।
23 যেমন করে লোক বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করে, তেমনি তারা আমার বলার অপেক্ষায় থাকতো।
    তারা যেন বসন্তের বৃষ্টির মত আমার বাক্য-ধারা পান করতো।
24 আমি যখনই ওদের সঙ্গে হেসে কথা বলেছি ওরা এত অবাক হয়ে যেত যে, আমি যে ওদের সঙ্গে কথা বলছি ওরা এটা বিশ্বাসই করতে পারত না।
    আমার হাসিতে ওরা ভাল বোধ করেছে।
25 যদিও আমি তাদের নেতা ছিলাম তবু আমি তাদের সঙ্গে থাকাই পছন্দ করতাম।
    আমি সভাসদসহ একজন রাজার মত, দুর্দশাগ্রস্ত লোকদের দুঃখের মধ্যে তাদের শান্তি দিতাম।

প্রেরিত 13:1-25

বার্ণবা ও শৌল বিশেষ কাজে মনোনীত

13 সেই সময় আন্তিয়খিয়ার মণ্ডলীতে কয়েকজন ভাববাদী ও শিক্ষক ছিলেন। তাঁরা হলেন; বার্ণবা, শিমোন যাকে নীগের বলা হত, কুরীনীয় শহরের লুকিয়, মনহেম ইনি শাসনকর্তা হেরোদের সঙ্গে মানুষ হয়েছিলেন ও শৌল। তাঁরা প্রভুর সেবায় রত ছিলেন ও উপবাস করছিলেন। সেই সময় একদিন পবিত্র আত্মা বললেন, “বার্ণবা ও শৌলকে আমার জন্য পৃথক করে দাও; কারণ একটি বিশেষ কাজের জন্য আমি তাদের মনোনীত করেছি।”

তখন তাঁরা উপবাস ও প্রার্থনার পর বার্ণবা ও শৌলের ওপর হাত রেখে তাঁদের বিদায় দিলেন।

বার্ণবা ও শৌল কুপ্রীয়তে গেলেন

এইভাবে পবিত্র আত্মার প্রেরণায় চালিত হয়ে তাঁরা সিলুকিয়া শহরে গেলেন ও সেখান থেকে জাহাজে করে কুপ্র দ্বীপে রওনা দিলেন। তাঁরা সালামী শহরে পৌঁছে ইহুদীদের সমাজ-গৃহগুলিতে গিয়ে ঈশ্বরের বার্তা প্রচার করলেন। যোহন মার্ক তাঁদের সহকারীরূপে কাজ করছিলেন।

তাঁরা সেই দ্বীপের মধ্য দিয়ে যেতে যেতে পরে পাফোসে এসে উঠলেন। সেখানে তাঁরা বর যীশু নামে এক ইহুদী যাদুকর ও ভণ্ড ভাববাদীর দেখা পেলেন। সে সেই রাজ্যের রাজ্যপাল সের্গীয় পৌলের উপদেষ্টা ছিল। সের্গীয় পৌল ছিলেন একজন বুদ্ধিমান লোক। তিনি বার্ণবা ও শৌলকে ডেকে পাঠিয়ে তাঁদের কাছ থেকে ঈশ্বরের বার্তা শুনতে চাইলেন। কিন্তু সেই যাদুকর ইলুমা (এই ছিল বর যীশুর গ্রীক নাম) বার্ণবা ও পৌলের বিরুদ্ধাচরণ করে রাজ্যপালকে খ্রীষ্টে বিশ্বাস থেকে সরিয়ে নিয়ে যাবার চেষ্টা করতে লাগল। তখন শৌল, যাকে পৌলও বলে, তিনি পবিত্র আত্মায় পূর্ণ হয়ে ইলুমার দিকে সোজাসুজি তাকালেন। 10 বললেন, “তুই ছল-চাতুরীতে ভরা লোক! তুই দিয়াবলের ছেলে! যা কিছু ঠিক, তুই তার শত্রু! তুই কি প্রভুর সত্য পথকে বিকৃত করতে ক্ষান্ত হবি না? 11 দেখ, প্রভুর হাত এখন তোর ওপর। তুই অন্ধ হয়ে যাবি, আর কিছু দিন সূর্যের আলো আর দেখতে পাবি না।”

সঙ্গে সঙ্গে এক গভীর অন্ধকার তার ওপর নেমে এল আর সে চারদিকে হাতড়াতে লাগল, তাকে হাত ধরে সেখান থেকে নিয়ে যাবার জন্য লোকদের অনুরোধ করতে লাগল। 12 তখন সেই ঘটনা দেখে রাজ্যপাল বিশ্বাস করলেন, কারণ তিনি প্রভুর বিষয়ে শিক্ষার কথা শুনে মুগ্ধ হয়ে গিয়েছিলেন।

পৌল এবং বার্ণবার কুপ্রীয় ত্যাগ

13 পৌল ও তাঁর সঙ্গীরা পাফঃ থেকে জলপথে রওনা দিয়ে পাম্ফুলিয়ার পর্গাতে এলেন, কিন্তু যোহন তাঁদের ছেড়ে জেরুশালেমে ফিরে গেলেন। 14 তাঁরা পর্গা থেকে আবার যাত্রা শুরু করে পিষিদিয়ার আন্তিয়খিয়ায় এসে উপস্থিত হলেন।

এক বিশ্রামবারে পৌল ও বার্ণবা ইহুদীদের এক সমাজ-গৃহে গিয়ে বসলেন। 15 মোশির বিধি-ব্যবস্থা এবং ভাববাদীদের গ্রন্থ থেকে পাঠ করা হলে পরে সমাজ-গৃহের অধ্যক্ষ তাদের বলে পাঠালেন, “ভাইরা, লোকদের কাছে শিক্ষা দেবার ও উৎসাহ যোগাবার মত যদি আপনাদের কিছু থাকে তবে এগিয়ে এসে তা বলুন।”

16 তখন পৌল উঠে দাঁড়িয়ে হাত নেড়ে বলতে থাকলেন, “হে ইস্রায়েলী লোকেরা ও অইহুদীরা, আপনারা যাঁরা সত্য ঈশ্বরের উপাসনা করেন তারা আমার কথা শুনুন। 17 এই ইস্রায়েলীয়দের ঈশ্বর আমাদের পিতৃপুরুষদের মনোনীত করেছিলেন, আর মিশর দেশে প্রবাসীরূপে থাকার সময় তিনি আমাদের লোকদের উন্নত করেছিলেন। সেই দেশ থেকে ঈশ্বর মহাপরাক্রমে তাদের বার করে আনলেন। 18 প্রায় 40 বছর ধরে প্রান্তরের মধ্যে ঈশ্বর তাদের সব রকমের ব্যবহার সহ্য করলেন। 19 তিনি কনানের সাতটি জাতিকে উচ্ছেদ করে সেইসব জাতির দেশ ইস্রায়েলীয়দের দিলেন। 20 এইভাবে প্রায় চারশো পঞ্চাশ বছর কেটে গেল।

“এরপর ভাববাদী শমূয়েলের সময় পর্যন্ত ঈশ্বর কয়েকজন বিচারক দিলেন; 21 তারপর তারা একজন রাজা চাইলে বিন্যামীন গোষ্ঠীর কীশের ছেলে শৌলকে ঈশ্বর দিলেন, যে চল্লিশ বছর ধরে তাদের ওপর রাজত্ব করল। 22 পরে তিনি তাকে সরিয়ে, দায়ূদকে তাদের রাজা করলেন। ঈশ্বর তাঁর বিষয়ে সাক্ষ্য দিয়ে বললেন, ‘আমি যিশয়ের ছেলে দায়ূদকে পেয়েছি, সে আমার মনের মত লোক। আমি তাকে যা করতে বলব সে তা করবে।’

23 “দায়ূদের বংশে ঈশ্বর তাঁর প্রতিশ্রুতি অনুসারে ইস্রায়েলের জন্য এক ত্রাণকর্তা আনলেন, তিনি যীশু। 24 তাঁর আসার আগে যোহন সমস্ত ইস্রায়েল জাতির কাছে মন-ফিরানোর এক বাপ্তিস্ম ঘোষণা করলেন। 25 যোহন তাঁর কাজের শেষের দিকে বলতেন, ‘আমি কে, তোমরা কি মনে কর? আমি সেই খ্রীষ্ট নই। আমার পর যিনি আসছেন, তাঁর জুতোর ফিতে খোলার যোগ্যতাও আমার নেই।’

Bengali: পবিত্র বাইবেল (BERV)

Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International