Print Page Options
Previous Prev Day Next DayNext

Old/New Testament

Each day includes a passage from both the Old Testament and New Testament.
Duration: 365 days
Bengali: পবিত্র বাইবেল (BERV)
Version
ইয়োব 17-19

17 “আমার হৃদয় ভগ্ন হয়েছে,
    আমি প্রাণ ত্যাগের জন্য প্রস্তুত।
আমার জীবন প্রায় শেষ হয়ে এসেছে।
    কবর আমার জন্য অপেক্ষা করছে।
লোকে আমার চারপাশে দাঁড়িয়ে আমার প্রতি বিদ্রূপের হাসি হাসছে।
    আমি দেখছি ওরা যেন আমায় টিটকিরি করছে ও অপমান করছে।

“ঈশ্বর, আমাকে মুক্ত করার মূল্য দিন।
    আর কেউ আমায় সাহায্য করতে পারবে না।
আপনি আমার বন্ধুদের বোধশক্তি হরণ করেছেন
    তাই তারা কিছুই বুঝতে পারছে না।
    ওদের জয়ী হতে দেবেন না।
আপনি জানেন লোকে কি বলছে,
    ‘বন্ধুকে সাহায্য করার জন্য একজন লোক তার নিজের সন্তানদের উপেক্ষা করছে।’
    কিন্তু আমার বন্ধু আমার বিরুদ্ধে গেছে।
আমার নামকে ঈশ্বর প্রত্যেকের কাছে একটা মন্দ শব্দে পরিণত করেছেন।
    লোকে আমার মুখের ওপর থুতু দেয়।
আমার চোখ প্রায় অন্ধ হয়ে গেছে কারণ আমি প্রচণ্ড দুঃখ ও যন্ত্রণার মধ্যে আছি।
    আমার সারা দেহ প্রচণ্ড শীর্ণ হয়ে ছায়ার মতো হয়ে গেছে।
এর ফলে ভালো লোকরা যথার্থই বিহবল হয়ে পড়েছে।
    যারা ঈশ্বরকে মানে না তাদের বিরুদ্ধে, নির্দোষ লোকদের উত্তেজিত করা হচ্ছে।
কিন্তু ভাল লোকরা ভাল জীবনযাপন করবে।
    নিস্পাপ লোকরা আরও শক্তিশালী হবে।

10 “কিন্তু এগিয়ে এসো, তোমরা সবাই এসো এবং আমাকে বুঝিয়ে দাও যে সবই আমার দোষ।
    তোমাদের কেউই জ্ঞানী নও।
11 আমার জীবন শেষ হয়ে যাচ্ছে।
    আমার পরিকল্পনা ধ্বংস হয়ে গেছে; আমার আশা চলে গেছে।
12 কিন্তু আমার বন্ধুরা সব গুলিয়ে ফেলেছে।
    তারা ভাবে রাতটাই দিন। তারা ভাবে অন্ধকারই আলোকে দূর করে।

13 “কবরকেই আমি আমার নতুন ঘর বলে হয়তো আশা করতে পারি।
    হয়তো অন্ধকার কবরে আমি আমার শয্যা পাতার আশা করব।
14 আমি কবরকে বলতে পারি, ‘তুমিই আমার পিতা,’
    এবং কৃমিকীটদের বলতে পারি, ‘আমার মা’ ও ‘আমার বোন।’
15 কিন্তু তা যদি আমার একমাত্র আশা হয় তাহলে আমার আর কোন আশাই নেই।
    তাই যদি আমার একমাত্র আশা হয় তাহলে লোকে আমার জন্য আর কোন আশাই দেখবে না।
16 আমার আশাও কি কবরে যাবে?
    আমরা কি এক সঙ্গে ধূলায় মিশে যাবো?”

বিল‌্দদ ইয়োবকে উত্তর দিলেন

18 তখন শূহীয় বিল‌্দদ উত্তর দিলেন:

“ইয়োব, কখন তুমি কথা বলা বন্ধ করবে?
    শান্ত হও এবং শোন। আমাদের কিছু বলতে দাও।
কেন তুমি আমাদের বোবা গরুর মতো নির্বোধ ভাবছো?
ইয়োব, তোমার ক্রোধ শুধু মাত্র তোমাকেই আহত করছে।
    লোকে কি শুধু তোমার জন্য পৃথিবী ত্যাগ করবে?
    তুমি কি মনে কর, যে শুধু তোমাকে খুশী করতে ঈশ্বর পর্বতকে সরাবেন?

“হ্যাঁ, মন্দ লোকের আলো চলে যাবে।
    তার আগুন দগ্ধ করা বন্ধ করে দেবে।
তার ঘরের আলো অন্ধকারে পরিণত হবে।
    তার নিকটের আলোও নিভে যাবে।
তার পদক্ষেপগুলো আর দৃঢ় ও দ্রুত হবে না।
    কিন্তু সে আস্তে আস্তে দুর্বলের মত হাঁটবে।
    তার নিজের মন্দ বুদ্ধিই ওর পতন ঘটাবে।
তার নিজের পা-ই তাকে ফাঁদের দিকে নিয়ে যাবে।
    সে ফাঁদের ওপর দিয়েই হাঁটবে এবং ধরা পড়বে।
একটা ফাঁদ নিশ্চয়ই ওর পা ধরবেই।
    একটা ফাঁদ তাকে আঁকড়ে ধরবেই।
10 মাটির কোন একটা দড়ি তাকে ফাঁদে ফেলবেই।
    তার ফাঁদ রাস্তায় ওর জন্য অপেক্ষা করছে।
11 তার চার দিকেই ভয়ঙ্করতা প্রতীক্ষা করছে।
    প্রত্যেকটি পদক্ষেপেই ভয় ওকে অনুসরণ করবে।
12 মন্দ সমস্যাসমূহ ওর জন্য ক্ষুধার্তের মত অপেক্ষা করছে।
    ওর পতন হলেই ধ্বংস ও দুর্বিপাক ওর জন্য ওত পেতে আছে।
13 ভয়ঙ্কর অসুখ তার গায়ের চামড়া খেয়ে ফেলবে।
    ঐ অসুখ ওর হাত, পা পচিয়ে দেবে।
14 দুষ্ট লোককে তার ঘরের নিরাপত্তা থেকে ছিনিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে।
    যে ভয়ঙ্করের রাজা তার সঙ্গে দেখা করার জন্য ওকে নিয়ে যাওয়া হবে।
15 তার ঘরে কিছুই পড়ে থাকবে না।
    কেন? জ্বলন্ত গন্ধক ওর বাড়ীর চারপাশে ছড়িয়ে দেওয়া হবে।
16 ওর নিম্নস্থ শিকড় শুকিয়ে যাবে,
    ওর উর্ধস্থ ডালপালাও শুকিয়ে যাবে।
17 পৃথিবীর মানুষ ওকে স্মরণে রাখবে না।
    কোন লোকই আর ওর নাম উল্লেখ করবে না।
18 লোকে তাকে আলো থেকে অন্ধকারের দিকে ঠেলে দেবে।
    তারা ওকে ওর জগৎ‌‌ থেকে তাড়িয়ে দেবে।
19 ওর কোন পুত্র বা পৌত্র থাকবে না।
    ওর বাড়ীর কেউই বেঁচে থাকবে না।
20 তার প্রতি কি হয়েছিল দেখে পশ্চিমের লোকরা চমকে উঠবে।
    পূর্বের লোকরাও ভয়ে আড়ষ্ট হয়ে যাবে।
21 দুষ্ট লোকদের বাড়িতে সেটা প্রকৃতই ঘটবে।
    যারা ঈশ্বর সম্পর্কে কোন কিছু গ্রাহ্য করে না তাদের ঠিক এই রকমই ঘটবে!”

ইয়োব উত্তর দিলেন

19 তখন ইয়োব উত্তর দিলেন:

“আর কতক্ষণ তোমরা আমায় আঘাত করবে
    এবং বাক্য বাণে আমায় জর্জরিত করবে?
এখন তোমরা আমাকে দশবার অপমান করেছো।
    আমায় আক্রমণের সময় তোমরা লজ্জার লেশমাত্র দেখাও নি!
এমনকি যদি আমি অপরাধ করে থাকি,
    তা আমার সমস্যা।
তোমরা শুধুমাত্র নিজেকে আমার চেয়ে ভালো বলে দেখাতে চাইছো।
    তোমরা বলছো যে আমার সমস্যাগুলি আমারই ত্রুটির ফল।
কিন্তু আমি চাই তোমরা জান যে ঈশ্বর আমার প্রতি ভুল করেছেন।
    আমাকে ধরার জন্য তিনি ফাঁদ পেতেছেন।
আমি চিৎকার করি, ‘ও আমায় আঘাত করেছে!’ কিন্তু আমি কোন উত্তর পাই না।
    এমনকি যদি আমি সাহায্যের জন্য উচ্চস্বরে ডাক দিই, সুবিচার হয় না।
ঈশ্বর আমার পথ রুদ্ধ করে দিয়েছেন তাই আমি এগিয়ে যেতে পারি না।
    তিনি আমার পথকে অন্ধকারে আচ্ছন্ন করে দিয়েছেন।
ঈশ্বর আমার সম্মান হরণ করে নিয়েছেন।
    আমার মাথা থেকে তিনি মুকুট কেড়ে নিয়েছেন।
10 আমি শেষ না হওয়া পর্যন্ত ঈশ্বর চারদিক থেকে আমার দেওয়ালে আঘাত করবেন।
    শিকড় সমেত উপড়ে দেওয়া গাছের মত
    তিনি আমার সব আশা উৎ‌পাটিত করেছেন।
11 আমার বিরুদ্ধে ঈশ্বরের ক্রোধ জ্বলছে।
    তিনি আমাকে তাঁর শত্রু বলে অভিহিত করেন।
12 আমাকে আক্রমণ করার জন্য ঈশ্বর তাঁর সৈন্যদের পাঠিয়েছেন।
    আমার বিরুদ্ধে তারা আক্রমণের মঞ্চ গড়েছে।
    আমার তাঁবুর চারদিকে ওরা আস্তানা গেড়েছে।

13 “ঈশ্বর আমার আত্মীয়দের আমার থেকে দূরে পাঠিয়ে দিয়েছেন।
    এমনকি আমার ঘনিষ্ঠ বন্ধুরা আমার প্রতি অচেনা লোকের মত ব্যবহার করে।
14 আমার আত্মীয়রা আমায় ছেড়ে চলে গেছে।
    বন্ধুরাও আমায় ভুলে গেছে।
15 আমার বাড়ীর দর্শনার্থী এবং দাসীরা এমন ভাবে আমার দিকে তাকায়
    যেন আমি আগন্তুক এবং বিদেশী।
16 আমি আমার ভৃত্যকে ডাকি কিন্তু সে সাড়া দেয় না।
    এখন আমাকে আমার ভৃত্যের কাছে ক্ষমা ভিক্ষা করতে হবে।
17 আমার স্ত্রী আমার শ্বাসের ঘ্রাণকে ঘৃণা করে।
    আমার নিজের ভাইরা আমাকে ঘৃণা করে।
18 এমনকি ছোট ছোট শিশুরা আমায় নিয়ে মজা করে।
    আমি যখন ওদের কাছে আসি ওরা আমায় বাজে কথা বলে।
19 আমার সব ঘনিষ্ঠ বন্ধু আমায় ঘৃণা করে।
    এমনকি যাদের আমি ভালোবাসি তারাও আমার বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছে।

20 “আমি এতই শীর্ণ হয়েছি যে আমার হাড়ে আমার চামড়া ঝুলছে।
    খুবই সামান্য জীবন আমাতে অবশিষ্ট আছে।

21 “দয়া কর, বন্ধুরা আমার, আমায় দয়া কর!
    কেন? কারণ ঈশ্বর আমার বিরুদ্ধে রয়েছেন।
22 যেমন করে ঈশ্বর আমায় তাড়া করেছেন তোমরাও কেন তেমনি করছো?
    তোমরা কি আমায় যথেষ্ট আক্রমণ করনি?

23 “আমার বড় ইচ্ছে করে যে আমার কথাগুলো লেখা থাকবে।
    আমার খুব ইচ্ছে করে সেগুলি গোটানো কাগজে লেখা থাকবে।
24 আমার কথাগুলি যেন সীসা ও লৌহশলাকা দিয়ে
    পাথরে খোদাই করা থাকে যাতে কথাগুলো চিরদিন থাকে।
25 আমি জানি একজন আমার স্বপক্ষে আছে।
    আমি জানি সে বেঁচে আছে।
    এবং শেষ কালে সে এই মাটিতে দাঁড়াবে এবং আমায় প্রতিরক্ষা করবে।
26 আমি আমার দেহ ত্যাগ করে চলে যাবার পরে
    এবং আমার দেহের চামড়া নষ্ট হওয়ার পরেও আমি ঈশ্বরকে দেখবো, আমি তা জানি।
27 আমি নিজের চোখে ঈশ্বরকে দেখবো।
    অন্য কেউ নয়, আমি নিজে ঈশ্বরকে দেখবো, এবং তা আমাকে কতখানি অভিভূত করবে তা আমি বলতে পারবো না!
    আমার শক্তি সম্পূর্ণভাবে চলে গেছে।

28 “তোমরা হয়তো বলবে, ‘আমরা এ বিষয়ে চিন্তা করবো
    এবং আমরা তাকে দোষ দেওয়ার কারণ খুঁজে বার করবো!’
29 কিন্তু একটি তরবারীকে তোমাদের প্রত্যেকেরই নিজের থেকে ভয় পাওয়া উচিৎ‌!
    কেন? কারণ তরবারিই তোমাদের ক্রোধের প্রাপ্য।
    তখন তোমরা বুঝবে, বিচারের সময় বলে কিছু আছে।”

প্রেরিত 10:1-23

পিতর ও কর্ণীলিয়াস

10 কৈসরিয়ায় কর্ণীলিয়াস নামে একজন লোক ছিলেন; ইনি ছিলেন ইতালীয় বাহিনীর একজন সেনাপতি। তিনি ছিলেন ঈশ্বর ভক্ত, তাঁর গৃহস্থ সমস্ত পরিজন সত্যময় ঈশ্বরের উপাসনা করত। তিনি ইহুদীদের মধ্যে গরীব দুঃখীদের অর্থ দিতেন আর সবসময়ই ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা জানাতেন। একদিন প্রায় তিনটের সময় এক দর্শনের মাধ্যমে তিনি স্পষ্ট দেখতে পেলেন যে ঈশ্বরের এক দূত তাঁর কাছে এসে বলছেন, “কর্ণীলিয়াস!”

কর্ণীলিয়াস স্বর্গদূতের দিকে চেয়ে ভয় পেয়ে বললেন, “মহাশয়, আপনি কি চান?”

সেই স্বর্গদূত তাঁকে বললেন, “কর্ণীলিয়াস তোমার প্রার্থনা ঈশ্বর শুনেছেন; গরীবদের তুমি যে সাহায্য কর, তা তিনি দেখেছেন। ঈশ্বর তোমায় স্মরণ করেছেন। তুমি যাফো শহরে লোকদের পাঠাও, সেখানে শিমোন নামে একজন লোক আছে, যার অপর নাম পিতর; তোমার লোকরা সেখানে গিয়ে তাকে এখানে নিয়ে আসুক। সে চামড়ার ব্যবসায়ী শিমোনের বাড়িতে আছে, সেই বাড়ি সমুদ্রের ধারে।” স্বর্গদূত কথা বলে চলে যাওয়ার পর কর্ণীলিয়াস দুজন কর্মচারীকে ও একজন সৈনিককে ডেকে পাঠালেন। ঈশ্বরভক্ত এই সৈনিকটি কাজে সাহায্য করার ব্যাপারে সব সময়ই কর্ণীলিয়াসের কাছে কাছে থাকত। এই তিন ব্যক্তির কাছে কর্ণীলিয়াস সব কিছু বুঝিয়ে তাদের যাফোতে পাঠালেন।

পরের দিন তারা যখন যাফোর কাছাকাছি পৌঁছলো সেই সময়ে পিতর প্রার্থনা করার জন্য ছাদের উপর উঠে ছিলেন। বেলা তখন ভর দুপুর। 10 পিতরের খিদে পেল এবং তিনি খেতে চাইলেন। নীচে লোকরা তখন পিতরের জন্য খাবার প্রস্তুত করছে, এমন সময় তিনি আবিষ্ট হলেন। 11 তিনি দেখলেন আকাশ মুক্ত হয়েছে আর একটা কিছু নেমে আসছে। সেটা দেখতে একটা বড় চাদরের মত, তার চারটে খুঁট ধরে কেউ যেন তা মাটিতে নামিয়ে দিচ্ছে। 12 তার মধ্যে পৃথিবীর সব রকমের পশু ও সরীসৃপ এবং আকাশের নানা রকমের পক্ষী রয়েছে। 13 এরপর একটা রব পিতরকে বলল, “পিতর ওঠ, এদের মার এবং খাও।”

14 পিতর বললেন, “প্রভু কখনই না! কারণ আমি কখনও কোন অশুদ্ধ বা অপবিত্র কিছু খাই নি।”

15 তখন আবার এই রব শোনা গেল, “ঈশ্বর যা শুদ্ধ করেছেন তা তুমি ‘অশুদ্ধ’ বোলো না!” 16 এইভাবে তিন বার ঘটে যাবার পর সেই চাদরটি আকাশে তুলে নেওয়া হল। 17 পিতর যে দর্শন পেয়েছিলেন তার অর্থ কি হতে পারে তা যখন তিনি মনে মনে চিন্তা করছেন,

সেই সময় কর্ণীলিয়াসের পাঠানো ঐ লোকেরা শিমোনের বাড়ির খোঁজ করতে করতে বাড়ির ফটকে এসে হাজির হল। 18 তারা জিজ্ঞেস করল, “শিমোন, যাঁর অপর নাম পিতর, তিনি কি এ বাড়িতে রয়েছেন?”

19 পিতর তখনও সেই দর্শনের বিষয়ে চিন্তা করছেন, তখন আত্মা তাঁকে বললেন, “দেখ! তিন জন লোক তোমার খোঁজ করছে। 20 তুমি উঠে নীচে যাও, বিনা দ্বিধায় তাদের সঙ্গে যাও, কারণ আমিই তাদের পাঠিয়েছি।” 21 তখন পিতর নীচে গিয়ে সেই লোকদের বললেন, “দেখুন, আপনারা যাকে খুঁজছেন, আমিই সেই লোক। আপনারা এখানে কেন এসেছেন?”

22 তারা বলল, “আমরা সেনাপতি কর্ণীলিয়াসের কাছ থেকে এসেছি। তিনি একজন ধার্মিক লোক, তিনি ঈশ্বরের উপাসনা করেন। ইহুদীদের কাছেও তিনি শ্রদ্ধার পাত্র। স্বর্গদূত কর্ণীলিয়াসকে নির্দেশ দিয়েছেন যেন আপনাকে তাঁর বাড়ীতে আসতে আমন্ত্রণ দেওয়া হয়। আপনি কি বলবেন তা যেন তিনি শুনতে পান।” 23 তখন পিতর তাদের ভেতরে নিয়ে গিয়ে রাতটা তাঁর ওখানে থাকার ব্যবস্থা করলেন।

পর দিন পিতর প্রস্তুত হয়ে সেই লোকদের সঙ্গে রওনা হয়ে গেলেন। যাফো থেকে কয়েকজন বিশ্বাসী ভাইও পিতরের সঙ্গে গেলেন।

Bengali: পবিত্র বাইবেল (BERV)

Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International