Old/New Testament
প্রভুর অভিযোগ
6 এখন শোন প্রভু কি বলেন:
“পর্বতগুলোকে তোমার দিকের ব্যাপারগুলো বল।
পাহাড়গুলো তোমাদের গল্প শুনুক।
2 তাঁর নিজের লোকেদের বিরুদ্ধে প্রভুর একটি অভিযোগ আছে।
ওহে পর্বতরা,
তোমরা প্রভুর অভিযোগ শোন।
পৃথিবীর ভিত্তি সকল তোমরা প্রভুর কথা শোন।
তিনি প্রমাণ করবেন যে, ইস্রায়েল ভুল করছে।”
3 প্রভু বলেন, “আমার লোকেরা, আমাকে বলো আমি কি করেছি!
আমি কি তোমাদের বিরুদ্ধে কোন ভুল কাজ করেছি?
আমি কি তোমাদের জীবনকে খুব কঠিন করে তুলেছি? উত্তর দাও!
4 আমি যে কাজগুলো করেছি তা তোমাদের বলবো!
আমি তোমাদের কাছে মোশি, হারোণ এবং মরিয়মকে পাঠিয়েছিলাম।
মিশর দেশ থেকে আমি তোমাদের নিয়ে এসেছিলাম,
তোমাদের দাসত্ব থেকে মুক্তি দিয়েছিলাম।
5 হে আমার লোকেরা, মোয়াবের রাজা
বালাকের মন্দ পরিকল্পনাগুলির কথা মনে কর।
মনে কর, বিয়োরের পুত্র বিলিয়ম বালাককে কি বলেছিল।
আকাসিয়া থেকে গিল্গলের মধ্যে কি সব ঘটেছিল তা মনে কর।
ওই ব্যাপারগুলো মনে কর তাহলে তোমরা জানবে, প্রভুই ন্যায়!”
আমাদের কাছ থেকে ঈশ্বর কি পেতে চান?
6 প্রভুর সঙ্গে দেখা করতে আসার সময়ে আমাকে কি আনতে হবে?
উর্দ্ধস্থ ঈশ্বরকে নত হয়ে প্রণাম করার সময় আমাকে কি করতে হবে?
আমি কি প্রভুর কাছে হোমবলি নিবেদন করবার জন্য এক বছরের গোবৎস নিয়ে আসব?
7 1000 মেষ এবং 10,000 তেলের নদী পেয়ে কি প্রভু খুশী হবেন?
আমার আত্মার জন্য পাপ নৈবেদ্য হিসেবে আমি কি আমার প্রথম সন্তানকে বলি দেব?
আমার দেহের ফল, আমার সন্তানকে কি
আমার আত্মার মূল্যস্বরূপ পাপ নৈবেদ্য দেওয়া উচিৎ?
8 ওহে মানুষ, প্রভু তোমাদের বলেছেন ভালো বলতে কি বোঝায়।
সেইটিই প্রভু তোমাদের কাছ থেকে চাইছেন:
অন্যান্য লোকেদের সঙ্গে ন্যায় আচরণ কর।
দয়া এবং আনুগত্য ভালবাসো।
তোমাদের ঈশ্বরের সঙ্গে নম্রভাবে বাস কর।
ইস্রায়েলীয়রা কি করছিল?
9 প্রভুর রব শহরকে ডাক দিল।
“জ্ঞানী ব্যক্তিরা প্রভুর নামকে সম্মান করে।
তাই, শাস্তির দণ্ডের প্রতি এবং যিনি দণ্ডটি ধরে থাকেন তাঁর প্রতি মনোযোগ দাও।
10 খারাপ লোকেরা কি এখনও
চুরি করা মূল্যবান জিনিসপত্র লুকিয়ে রাখছে?
সেই খারাপ লোকেরা কি এখনও
খুব ছোট্ট টুকরী দিয়ে লোক ঠকাচ্ছে?
হ্যাঁ! ঐসব ঘটনা এখনও ঘটছে!
11 এইসব লোকেদের কি আমার ক্ষমা করা উচিত,
যারা চুরি করে এবং লোকেদের প্রতারিত করে?
যারা এখনও লোকেদের ভুল থলি ও ভুল মাপনযন্ত্র দিয়ে প্রতারিত করে তাদের কি আমার ক্ষমা করা উচিৎ? না!
12 ওই শহরের ধনী ব্যক্তিরা এখনও নিষ্ঠুর।
ওই শহরের লোকেরা মিথ্যা কথা বলে!
হ্যাঁ, ওরা প্রতারণাপূর্ণ কথা বলে!
13 সেজন্য আমি তোমাদের শাস্তি দেওয়া শুরু করেছি।
তোমাদের পাপের জন্য আমি তোমাদের ধ্বংস করব।
14 তোমরা খাবে, কিন্তু তোমাদের পেট ভরবে না।
তোমরা ক্ষুধার্ত এবং খালি অবস্থায় থাকবে।
তোমরা লোকেদের নিরাপদ আশ্রয়ে আনার চেষ্টা করবে।
কিন্তু তোমরা যাদের রক্ষা করবে, লোকে তাদেরই তরবারির আঘাতে মেরে ফেলবে।
15 তোমরা তোমাদের বীজ বপন করবে;
কিন্তু তোমরা খাদ্য সংগ্রহ করতে পারবে না।
তোমরা তোমাদের জলপাই পিষে তেল বার করার চেষ্টা করবে,
কিন্তু কোন তেল পাবে না।
তোমরা তোমাদের দ্রাক্ষা দলাবে
কিন্তু মিষ্টি দ্রাক্ষারস পান করার জন্য পর্যাপ্ত রস সংগ্রহ করতে পারবে না!
16 কেন? কারণ তোমরা অম্রির বিধি মান্য করেছিলে,
আহাবের পরিবার যেসব খারাপ কাজ করে, তোমরা সেইসব খারাপ কাজ করে থাক।
তোমরা তাদের শিক্ষামালা অনুসরণ করে থাক।
সেজন্য আমি তোমাদের ধ্বংস হতে দেব।
লোকেরা এতই অবাক হবে যে শিস দেবে
যখন দেখবে তোমাদের শহর ধ্বংস হচ্ছে।
তখন তোমরা আমার
লোকেদের লজ্জা বহন করবে।”
জনসাধারণের খারাপ কাজে মীখা মানসিকভাবে বিপর্যস্ত
7 আমি মানসিকভাবে বিপর্যস্ত
কারণ আমি যেন গাছ থেকে পেড়ে নেওয়া ফলের মতো,
যেসব দ্রাক্ষাগুলো গাছ থেকে তোলা হয়ে গেছে ঠিক তাদের মতো।
খাবার জন্য কোন দ্রাক্ষা সেখানে নেই।
যা আমি ভালোবাসি সেই নতুন গজানো ডুমুর পর্যন্ত নেই।
2 আমি বলতে চাইছি, সব বিশ্বাসী লোকেরা চলে গেছে।
এই দেশে আর কোন ভাল লোক পড়ে নেই।
প্রত্যেক লোক অপরকে হত্যা করার জন্য অপেক্ষা করছে।
প্রত্যেক ব্যক্তি তার ভাইকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টা করছে।
3 লোকরা এখন দুহাতেই খারাপ কাজ করতে দক্ষ।
উঁচু পদস্থ কর্মচারীরা এখন ঘুষ চাইছে।
বিচারকরা আদালতে তাদের মত পরিবর্তনের জন্য টাকা নিচ্ছে।
“গণমান্য নেতারা” ভালো এবং ন্যায্য মতামত দেয় না।
তারা যা কিছু ইচ্ছা করে সেটাই করছে।
4 এমনকি তাদের মধ্যে যে সবচেয়ে ভাল
সেও জট পাকানো কাঁটা ঝোপের চেয়ে অনেক বেশী প্যাঁচালো।
শাস্তির দিন আসছে
ভাববাদীরা বলেছিল যে এই দিনটি আসবে;
তোমাদের পাহারাদারদের[a] দিন এসে গেছে।
এখন তোমরা শাস্তি পাবে!
এখন তোমরা বিভ্রান্ত হয়ে যাবে!
5 তোমাদের প্রতিবেশীকে বিশ্বাস করো না!
বন্ধুকে বিশ্বাস করো না!
এমনকি তোমাদের স্ত্রীদের সঙ্গেও খোলাখুলিভাবে কথা বলো না!
6 নিজের বাড়ীর লোকেরাই মানুষের শত্রু হবে।
পুত্র তার পিতাকে সম্মান করবে না।
কন্যা তার মাতার বিরুদ্ধে যাবে।
একজন বধূ তার শ্বাশুড়ীর বিরুদ্ধে যাবে।
প্রভুই পরিত্রাতা
7 সেজন্য আমি সাহায্য পাবার জন্য প্রভুর দিকে তাকাবো!
আমি রক্ষা পাবার জন্য আবার ঈশ্বরের অপেক্ষা করবো!
আমার ঈশ্বর আমার কথা শুনবেন।
8 আমার পতন হয়েছে কিন্তু শত্রু আমাকে নিয়ে উপহাস করো না!
আমি আবার উঠবো।
এখন আমি অন্ধকারে বসে আছি।
কিন্তু প্রভু আমার জন্য আলোকস্বরূপ হবেন।
প্রভু ক্ষমা করেন
9 প্রভুর বিরুদ্ধে আমি পাপ করেছিলাম।
তাই তিনি আমার প্রতি ক্রুদ্ধ হয়েছিলেন।
কিন্তু তিনি আদালতে আমার জন্য আমার মামলায় তর্ক করবেন।
তিনি আমায় নির্দোষ প্রমাণ করবেন
এবং আমাকে আলোয় নিয়ে আসবেন।
আমি তাঁর ন্যায়পরায়ণতা দেখব।
10 আমার শত্রুরা এটা দেখে লজ্জিত হবে।
কারণ আমার সেই শত্রুরা আমাকে বলেছিল,
“তোমার প্রভু ঈশ্বর কোথায়?”
আমি তাকে নিয়ে মজা করব।
রাস্তার কাদার মতো লোকেরা তার ওপর দিয়ে হেঁটে যাবে।
ইহুদীরা ফিরছে
11 সময় আসবে যখন তোমার দেওয়ালগুলো আবার গেঁথে তোলা হবে।
সেই সময়ে, দেশের সীমা দূরে যাবে বা পরিধি বাড়বে।
12 তোমার লোকেরা তোমার দেশে ফিরে আসবে।
তারা অশূর থেকে এবং মিশরের শহরগুলি থেকে ফিরে আসবে।
তোমার লোকেরা মিশর
এবং ফরাৎ নদীর ওপার থেকে আসবে।
তারা পশ্চিম দিকের সমুদ্র হতে
এবং পূর্বদিকের পর্বত হতে আসবে।
13 দেশের অধিবাসীরা দেশে বাস করে
তাদের মন্দ কাজের দ্বারা দেশ ধ্বংস করছে।
14 অতএব দণ্ড দিয়ে তোমার লোকজনদের শাসন কর।
শাসন কর তোমাদের অধিকারভুক্ত লোকজনদের।
সেই পাল একাকী কর্ম্মিল পর্বতের
মধ্যবর্তী বনে বাস করছে।
সেই পাল আগে যেমন বাশন এবং গিলিয়দে বাস করত
এখনও সেই দুটি জায়গাতেই বাস করছে।
ইস্রায়েল তার শত্রুদের পরাজিত করবে
15 আমি যখন তোমাদের মিশর দেশ থেকে বার করে এনেছিলাম তখন অনেক অলৌকিক কাজ করেছিলাম।
আমি ওইরকম আরো অনেক অলৌকিক ঘটনা তোমাদের দেখাবো।
16 বহুজাতির লোকেরা সেই অলৌকিক ঘটনাগুলো প্রত্যক্ষ করবে
এবং তারা লজ্জিত হবে।
তারা প্রত্যক্ষ করবে যে
তাদের “শক্তি” তুলনায় কিছুই নয়।
তারা অবাক হয়ে যাবে এবং তাদের মুখে হাত দেবে।
তারা কিছুই শুনতে চাইবে না।
17 সাপের মতো তারা ধূলোতে বুকে ভর দিয়ে যাবে।
তারা ভয়ে কাঁপবে।
তারা কীট পতঙ্গদের মতো
তাদের গর্ত থেকে মাঠে বেরিয়ে আসবে
এবং আমাদের প্রভু ঈশ্বরের কাছে এসে
তারা তোমাদের ভয় ও সম্মান করবে!
প্রভুর প্রশংসা
18 তোমার মতো ঈশ্বর আর কোথাও নেই।
তুমি লোকেদের অপরাধ হরণ কর।
যেসব লোক বেঁচে গেছে তাদের ঈশ্বর ক্ষমা করেন।
তিনি চিরকালের জন্য রাগ করে থাকবেন না।
কারণ তিনি বিশ্বস্ত থাকতে ইচ্ছা করেন।
19 প্রভু আবার ফিরে আসবেন এবং আমাদের আরাম দেবেন।
তিনি আমাদের অপরাধ চূর্ণ করে দেবেন এবং আমাদের সমস্ত পাপ গভীর সমুদ্রের মধ্যে ছুঁড়ে ফেলে দেবেন।
20 ঈশ্বর যাকোবের প্রতি অটল থাকবেন।
দয়া করে আপনি আপনার দয়া অব্রাহামকে দেখান যেমনটি আপনি বহু আগে আমাদের পূর্বপুরুষদের কাছে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
দুটি পশু
13 এরপর আমি দেখলাম সমুদ্রের মধ্য থেকে একটা পশু উঠে আসছে, তার দশটা শিং ও সাতটা মাথা; আর তার সেই দশটা শিং-এর প্রত্যেকটাতে মুকুট পরানো আছে। তার প্রতিটি মাথার ওপর ঈশ্বরের নিন্দাসূচক বিভিন্ন নাম। 2 যে পশুটিকে আমি দেখলাম, তাকে দেখতে একটা চিতা বাঘের মতো। তার পা ভাল্লুকের মতো, তার মুখটা সিংহের মুখের মতো। সমুদ্র তীরের সেই নাগ তার নিজের ক্ষমতা, তার নিজের সিংহাসন ও মহাকর্তৃত্ত্ব এই পশুকে দিল।
3 আমি লক্ষ্য করলাম যে তার একটি মাথায় যেন এক মৃত্যুজনক ক্ষত রয়েছে; কিন্তু সেই মৃত্যুজনক ক্ষতটিকে সারিয়ে তোলা হল। এই দেখে সমস্ত জগতের লোক আশ্চর্য হয়ে গেল; আর তারা সেই পশুর অনুসরণ করল। 4 ঐ পশুকে এমন ক্ষমতা দেবার জন্য লোকেরা সেই নাগের আরাধনা করতে লাগল। তারা সেই পশুরও আরাধনা করে বলল, “এই পশুর মতো আর কে আছে, কেই বা এর সঙ্গে যুদ্ধ করতে সক্ষম?”
5 গর্ব করার ও ঈশ্বর নিন্দা করার জন্য সেই পশুটিকে অনুমতি দেওয়া হল। বিয়াল্লিশ মাস ধরে এই কাজ করার ক্ষমতা তাকে দেওয়া হল। 6 তাতে সে ঈশ্বরের অপমান করতে শুরু করল, ঈশ্বরের নামের, তাঁর বাসস্থানের আর স্বর্গবাসী সকলের নিন্দা করতে লাগল। 7 ঈশ্বরের পবিত্র লোকদের সঙ্গে যুদ্ধ করতে ও তাদের পরাস্ত করবার ক্ষমতা তাকে দেওয়া হল; আর জগতের সমস্ত বংশ, লোকসমাজ, ভাষা ও জাতির ওপর কর্তৃত্ত্ব করার ক্ষমতাও তাকে দেওয়া হল। 8 পৃথিবীর সমস্ত মানুষ, যাদের নাম জগত সৃষ্টির আগে থেকে সেই উৎসর্গীকৃত মেষশাবকের জীবন পুস্তকে লেখা হয় নি, তারা সকলে ঐ পশুর ভজনা করবে। ইনি সেই মেষশাবক যিনি হত হয়েছিলেন।
9 যার কান আছে সে শুনুক:
10 বন্দী হবার জন্য যে নিরুপিত
তাকে বন্দী হতে হবে,
যদি তরবারির আঘাতে হত হওয়া কারও জন্য
নির্ধারিত থাকে তবে তাকে তরবারির আঘাতে হত হতে হবে।
এর অর্থ ঈশ্বরের পবিত্র লোকদের ধৈর্য্য্য্য ও বিশ্বাস অবশ্যই থাকবে।
11 এরপর আমি পৃথিবীর মধ্য থেকে আর একটি পশুকে উঠে আসতে দেখলাম। মেষশাবকের মতো তার দুটি শিং ছিল, কিন্তু সে নাগের মত কথা বলত। 12 সে ঐ প্রথম পশুটির সমস্ত কর্তৃত্ত্ব প্রথম পশুর উপস্থিতিতে প্রয়োগ করল এবং সেই শক্তিবলে বিশ্বের সকল লোককে প্রথম পশুটির আরাধনা করতে বাধ্য করল, যার মাথার ক্ষত সেরে গিয়েছিল। 13 দ্বিতীয় পশুটি মহা অলৌকিক সব কাজ করতে লাগল, এমন কি সকলের চোখের সামনে আকাশ থেকে পৃথিবীতে আগুন নামাল।
14 এইভাবে সে প্রথম পশুর সেবার্থে তাকে প্রদত্ত শক্তির বলে অলৌকিক কাজ করে পৃথিবীবাসীদের ঠকাল। সে পৃথিবীর লোকদের বলল, “যে পশু তরবারির আঘাতে আহত হয়েও বেঁচে উঠেছে, তার সম্মানার্থে একঢি মূর্তি গড়।” 15 একে এমন ক্ষমতা দেওয়া হল যাতে সে প্রথম পশুর প্রতিমার মধ্যে প্রাণ সঞ্চার করতে পারে, যেন সেই প্রতিমা কথা বলতে পারে ও যে সেই পশুর প্রতিমার আরাধনা না করে তাকে হত্যা করার আদেশ দেয়। 16 এই পশু কি ক্ষুদ্র, কি মহান, ধনী ও দরিদ্র, স্বাধীন ও ক্রীতদাস, সকলকে তাদের ডানহাতে অথবা কপালে এক বিশেষ চিহ্নের ছাপ দিতে বাধ্য করাল। 17 কেউই এই বিশেষ চিহ্নের ছাপ ছাড়া কেনা-বেচা করতে পারবে না। (এই চিহ্ন পশুর নামের ছাপ অথবা সংখ্যাসূচক ছাপ।)
18 যে বুদ্ধিমান সে ঐ পশুর সংখ্যা গণনা করুক। এরজন্য বিজ্ঞতার প্রয়োজন। ঐ সংখ্যাটি একটি মানুষের নামের সংখ্যা আর সেই সংখ্যা হচ্ছে 666।
Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International