Old/New Testament
14 ইস্রায়েলের কিছু প্রবীণ আমার কাছে এসে আমার সঙ্গে কথা বলার জন্য বসল। 2 প্রভুর বাক্য আমার কাছে এল। তিনি বললেন, 3 “মনুষ্যসন্তান, এই লোকদের হৃদয়ে এখনও তাদের নোংরা মূর্ত্তিগুলো রয়েছে। যে জিনিষগুলি তাদের পাপের পথে নিয়ে গিয়েছিল সেগুলো তারা এখনও রেখে দিয়েছে। তারা এখনও ঐ মুর্ত্তিগুলোর পূজো করে। সুতরাং পরামর্শের জন্য কেন তারা আমার কাছে এসেছে? তাদের প্রশ্নের উত্তর দেওয়া কি আমার উচিৎ? না! 4 কিন্তু আমি তাদের একটি উত্তর দেব। আমি তাদের শাস্তি দেব। ঐসব লোকদের তুমি এসব কথাগুলো অবশ্যই বলবে: প্রভু আমার সদাপ্রভু বলেন: যদি কোন ইস্রায়েলীয়, যে ঐ নোংরা মূর্ত্তিগুলি রাখে এবং পূজো করে, একজন ভাববাদীর কাছে যায় এবং আমার কাছ থেকে পরামর্শ নেবার কথা বলে, যদিও তারা ঐ নোংরা মূর্ত্তিগুলি রাখে তবু আমি তাদের উত্তর দেব। তাদের কাছে সেই সব নোংরা মূর্ত্তি থাকলেও আমি তাদের উত্তর দেব। 5 কারণ আমি তাদের হৃদয় স্পর্শ করতে চাই। আমি দেখাতে চাই যে আমি তাদের ভালোবাসি, যদিও তাদের নোংরা প্রতিমার জন্য তারা আমায় পরিত্যাগ করেছে।”
6 “তাই ইস্রায়েল পরিবারকে এইসব কথা বলো। তাদের বলো, ‘প্রভু আমার সদাপ্রভু বলেন: তোমরা নোংরা মূর্ত্তি ছেড়ে আমার কাছে ফিরে এসো। ঐসব ভয়ঙ্কর মূর্ত্তি থেকে দূরে সরে যাও। 7 যদি কোন ইস্রায়েলীয়, অথবা ইস্রায়েলে বসবাসকারী আমাকে প্রশ্ন করবার জন্য কোন বিদেশী ভাববাদীর কাছে যায়, আমি তাকে উত্তর দেব। যদিও সে আমাকে ত্যাগ করে থাকে এবং যে সব নোংরা মূর্ত্তিগুলি তাকে পাপের পথে ঠেলে নিয়ে গিয়েছিল সেগুলি রাখে এবং পূজা করে তবুও আমি তাকে উত্তর দেব। আর আমি তাকে এই উত্তর দেব। 8 আমি সেই ব্যক্তির বিরুদ্ধে উঠে দাঁড়াব। আমি তাকে ধ্বংস করব, অন্য লোকেদের কাছে সে উদাহরণ স্বরূপ হবে। লোকে তাকে দেখে হাসবে। আমি তাকে আমার প্রজাদের মধ্য থেকে উচ্ছেদ করব। তখন তোমরা জানবে যে আমিই প্রভু! 9 আর যদি কোন ভাববাদী প্রতারিত হয় এবং অন্য কিছু বলে, তার মানে, আমি, প্রভু, ঐ ভাববাদীকে ঠকিয়েছি। আমি তাকে শাস্তি দেব। আমি তাকে ধ্বংস করব এবং আমি তাকে আমার প্রজা ইস্রায়েলের মধ্য থেকে সরিয়ে নেব। 10 তাই সেই পরামর্শ প্রার্থী প্রশ্নকারক ও উত্তরকারী ভাববাদী দুজনেই একই শাস্তি পাবে। 11 আমি এটা করব যাতে ইস্রায়েলীয়রা আমাকে আর ছেড়ে না যায়। আর তাহলে আমার লোকরা তাদের পাপে আর নোংরা হবে না। তখন তারা আমার বিশেষ লোক হবে। আর আমি তাদের ঈশ্বর হব।’” প্রভু আমার সদাপ্রভু এইসব কথা বলেছেন।
12 তখন প্রভুর বাক্য আমার কাছে এল। তিনি বললেন, 13 “মনুষ্যসন্তান, যে জাতিই আমাকে পরিত্যাগ করবে ও আমার বিরুদ্ধে পাপ করবে তাকেই আমি শাস্তি দেব। আমি তাদের খাদ্যের যোগান বন্ধ করে দেব। আমি দুর্ভিক্ষ এনে সেই দেশ থেকে লোকজন ও পশুদেরও দূর করে দিতে পারি। 14 যদিও নোহ, দানিয়েল ও ইয়োব সেখানে বাস করেছিল তবু আমি সেই দেশকে শাস্তি দেব। ঐসব মানুষ তাদের ধার্মিকতার জন্য প্রাণে বেঁচেছিল, কিন্তু তারা সমস্ত দেশ বাঁচাতে পারেনি।” প্রভু আমার সদাপ্রভু এইসব বলেছিলেন।
15 ঈশ্বর বলেন, “অথবা আমি বন্য জন্তুদের সেই দেশে পাঠাতে পারি আর তারা দেশের সব লোক হত্যা করতে পারে। ফলে কোন লোক বন্য জন্তুদের জন্য সেই দেশের মধ্য দিয়ে যাবে না। 16 যদি নোহ, দানিয়েল ও ইয়োব সেখানে বাস করত তবে আমি ওই তিনজন ধার্মিককে বাঁচাতাম। ঐ তিন ব্যক্তি তাদের নিজের প্রাণ বাঁচাত। কিন্তু আমার জীবনের দিব্য তারা অন্য লোকদের প্রাণ বাঁচাতে পারত না। তাদের নিজের ছেলেমেয়েদেরও না! সেই মন্দ দেশ ধ্বংস হতোই।” প্রভু আমার সদাপ্রভু ঐসব কথা বলেছেন।
17 ঈশ্বর বলেন, “অথবা আমি ঐ দেশের বিরুদ্ধে একটি শত্রুসেনা পাঠাতে পারি। ঐ শত্রুরা দেশটি ধ্বংস করবে। সেই দেশ থেকে আমি সমস্ত লোকজন ও পশু সরিয়ে দেব। 18 নোহ, দানিয়েল ও ইয়োব সেখানে বাস করলে আমি ঐ তিন ধার্মিককে রক্ষা করতাম। ঐ তিনজন তাদের নিজের নিজের প্রাণ বাঁচাত কিন্তু আমার জীবনের দিব্য তারা অন্যদের প্রাণ বাঁচাতে পারত না। এমনকি তাদের ছেলেমেয়েদেরও না। সেই মন্দ দেশ ধ্বংস হত।” প্রভু আমার সদাপ্রভু ঐসব কথা বলেছিলেন।
19 ঈশ্বর বললেন, “অথবা আমি দেশের বিরুদ্ধে কোন রোগ পাঠাতে পারি। আমি ঐ লোকদের ওপর আমার ক্রোধ ঢেলে দেব। আমি সমস্ত লোক ও পশু সেই দেশ থেকে দূর করব। 20 যদি নোহ, দানিয়েল ও ইয়োব সেখানে বাস করত, তবে আমি ঐ তিন জনকে বাঁচাতাম কারণ তারা ধার্মিক। ঐ তিনজন নিজের প্রাণ বাঁচাতে পারত। কিন্তু আমার জীবনের দিব্য তারা অন্য লোকেদের জীবন বাঁচাতে পারত না। এমনকি তাদের ছেলেমেয়েদেরও না।” আমার প্রভু সদাপ্রভু এইসব কথা বলেছিলেন।
21 তখন প্রভু আমার সদাপ্রভু বললেন, “ভেবে দেখ তাহলে জেরুশালেমের পক্ষে তা কত অমঙ্গলজনক হবে: এই চারটি শাস্তির সব কটাই আমি তাদের বিরুদ্ধে পাঠাব। আমি ঐ শহরের বিরুদ্ধে সৈন্য, ক্ষুধা, রোগ ও বন্য পশু এইসব কটিই পাঠাব। সেই দেশ থেকে আমি লোকজন ও পশুপাখী উচ্ছেদ করব! 22 সেই দেশ থেকে কেউ কেউ পালাবে। তারা তাদের পুত্র, কন্যা নিয়ে তোমার কাছে সাহায্যের জন্য আসবে। তখন তুমি দেখতে পাবে যে ঐ লোকরা প্রকৃতপক্ষে কত মন্দ এবং জেরুশালেমের বিরুদ্ধে আমি যে সব অমঙ্গল এনেছি তা তোমার কাছে যথার্থ মনে হবে। 23 তুমি তাদের জীবনযাপন ও তাদের মন্দ কাজগুলি দেখতে পাবে। আর তখন তুমি বুঝবে যে আমি যথার্থ কারণেই ঐ লোকেদের শাস্তি দিয়েছি।” প্রভু আমার সদাপ্রভু ঐসব কথা বলেছেন।
15 তখন প্রভুর বাক্য আমার কাছে এল। তিনি বললেন: 2 “মনুষ্যসন্তান, দ্রাক্ষালতার কাঠের খণ্ডগুলো বনের বৃক্ষের ছোট কাঁটা ডালের থেকে কোন্ অংশে উত্তম? 3 দ্রাক্ষালতার সেই কাঠ কি কোন কিছু তৈরী করার জন্য ব্যবহার করা যায়? না! সেই কাঠ দিয়ে কি থালা ঝোলানোর জন্য কীলক তৈরী করা যায়? না! 4 লোকে সেই কাঠ কেবল জ্বালানী হিসাবে ব্যবহার করে। কাঠগুলির কিছু কিছুর সামনে পিছনে আগুন ধরে। মাঝখানের অংশও আগুনে কালো হয়ে যায় কিন্তু কাঠিটি সম্পূর্ণরূপে পোড়ে না। সেই পোড়া কাঠ দিয়ে কি কিছু তৈরী করতে পারো? না! 5-6 যদি পোড়াবার আগে তা দিয়ে কোন কাজ না হল তবে এটা নিশ্চিত যে পোড়াবার পরেও তা কোন কাজে লাগবে না। তাই দ্রাক্ষালতার কাঠের টুকরোগুলো বনের বৃক্ষের কাঠের টুকরোর মতই। লোকরা সেই টুকরোগুলো আগুনে ফেলে দেয় আর আগুন তা পুড়িয়ে দেয়। সেইভাবেই, আমি জেরুশালেমে বাসকারী লোকদের আগুনে ছুঁড়ে ফেলব।” প্রভু আমার সদাপ্রভু এইসব কথা বলেছেন। 7 “আমি ঐ লোকদের শাস্তি দেব। কিন্তু কিছু লোক সেই লাঠির মত হবে যা সম্পূর্ণ দগ্ধ হয় না—তাদের শাস্তি হলেও তারা সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হবে না। তোমরা দেখবে যে আমি ঐ লোকেদের শাস্তি দিয়েছি, আর তোমরা জানবে যে আমিই প্রভু। 8 আমি ঐ দেশ ধ্বংস করব কারণ লোকরা আমায় পরিত্যাগ করেছে।” প্রভু আমার সদাপ্রভু এসব কথা বলেছেন।
সবাইকে ভালবাসো
2 আমার ভাই ও বোনেরা, তোমরা আমাদের মহিমাময় প্রভু যীশু খ্রীষ্টেতে বিশ্বাসী, সুতরাং তোমরা পক্ষপাতিত্ব করো না। 2 মনে কর কোন ব্যক্তি হাতে সোনার আংটি ও পরনে দামী পোশাক পরে তোমাদের সভায় এল। সেই সময় একজন গরীব লোকও ময়লা পোশাক পরে সেখানে এল। 3 যদি তোমরা সেই দামী পোশাক পরা মানুষটির দিকে বিশেষ নজর দিয়ে বল, “এই ভাল চেয়ারে বসুন,” আর সেই গবীর লোকটিকে বল, “তুমি ওখানে দাঁড়াও,” কিংবা “তুমি আমার এই পায়ের কাছে মাটিতে বস,” 4 তাহলে তোমরা কি করছ? এক ব্যক্তি থেকে আরেকজনকে কি বেশী সম্মানের পাত্র বলে বিচার করছ না? তোমরা কি মন্দ মাপকাঠিতে লোকের বিচার করছ না?
5 আমার প্রিয় ভাই ও বোনেরা শোন, সংসারে যারা গরীব, ঈশ্বর কি তাদের বিশ্বাসে ধনী হবার জন্য মনোনীত করেন নি? যারা ঈশ্বরকে ভালবাসে তাদের যে রাজ্য দেবেন বলে তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেই রাজ্যের অধিকারী হবার জন্য এই গরীব লোকদের কি তিনি বেছে নেন নি? 6 কিন্তু তোমরা সেই গরীব লোকটিকে কোন সম্মান দিলে না। ধনীরাই কি তোমাদের দাবিয়ে রাখে না? তারাই কি তোমাদের আদালতে টেনে নিয়ে যায় না? 7 যে উত্তম নাম (যীশু) তোমাদের কাছে কীর্ত্তিত হয়েছে, তোমরা যাঁর আপনজন, ধনীরাই কি সেই সম্মানিত নামের নিন্দা করে না?
8 সমস্ত বিধি-ব্যবস্থার উর্দ্ধে একটি বিধি আছে। এই রাজকীয় ব্যবস্থাটি শাস্ত্রে রয়েছে: “তোমরা প্রতিবেশীকে নিজের মতো ভালবাসবে।”(A) তোমরা যদি সেই বিধি-ব্যবস্থা পালন কর তবে ভালই করছ। 9 কিন্তু তোমরা যদি কারোর প্রতি পক্ষপাতিত্ব কর তবে তোমরা পাপ করছ, আর এই রাজকীয় ব্যবস্থা তোমাদের ঈশ্বরের বিধি-ব্যবস্থা ভঙ্গকারী হিসেবে দোষী সাব্যস্ত করবে।
10 কেউ যদি সমস্ত ব্যবস্থা পালন করে ও তার মধ্যে কেবল যদি একটি ব্যবস্থা পালন করতে ব্যর্থ হয়, তবে সে সমস্ত ব্যবস্থা লঙ্ঘন করার দোষে দোষী সাব্যস্ত হয়। 11 ঈশ্বর বলেছেন, “ব্যভিচার করো না।”(B) আবার তিনিই বলেছেন, “নরহত্যা করো না।”(C) এবার তুমি যদি ব্যভিচার না করে নরহত্যা কর, তাহলেও তুমি একজন ঈশ্বরের বিধি-ব্যবস্থা ভঙ্গকারী।
12 যে ব্যবস্থা তোমাদের স্বাধীন করেছে তারই দ্বারা তোমাদের বিচার হবে, সুতরাং তোমরা যে কোন কাজ করার আগে ও কথা বলার পূর্বে এইসব স্মরণ কর। 13 তোমাদের উচিত অপরের প্রতি দয়া করা। যে কারও প্রতি দয়া করে নি, ঈশ্বরের কাছ থেকে সে বিচারের সময় দয়া পাবে না। কিন্তু যে দয়া করেছে সে বিচারের সময় নির্ভয়ে দাঁড়াতে পারবে।
বিশ্বাস ও সৎ কর্ম
14 আমার ভাই ও বোনেরা, যদি কেউ বলে আমার বিশ্বাস আছে, অথচ সে সেই অনুসারে কোন কাজ না করে, তা হলে তার বিশ্বাসের কোন মূল্য নেই। সেই বিশ্বাস কি তাকে রক্ষা করতে পারবে? কখনই না। 15 ধর, কোন খ্রীষ্ট বিশ্বাসী ভাই বা বোনের অন্ন বস্ত্রের অভাব আছে, 16 এই অবস্থায় তাকে কোন সাহায্য না করে তোমরা যদি মুখে বল, “ঈশ্বর তোমার সহায় হোন, খেয়ে পরে থাক।” কিন্তু তার উপকার করতে ঐ প্রয়োজনীয় দ্রব্য না দাও তবে ঐসব কথার কি মূল্য আছে? 17 ঠিক সেইভাবে বিশ্বাস অনুযায়ী যদি কোন কাজ না হয় তবে সে বিশ্বাস মৃত বলেই গন্য হয়। সেই বিশ্বাস শুধু বিশ্বাসই, তার বেশী কিছু নয়।
18 কিন্তু কেউ হয়তো বলবে, “তোমার বিশ্বাস আছে, আর আমার কাজ আছে। কাজ বাদ দিয়ে তোমার বিশ্বাস আমাকে দেখাও আর আমি আমার কাজের মধ্যে আমার বিশ্বাস তোমাকে দেখাব।” 19 তুমি কি বিশ্বাস কর যে এক ঈশ্বর রয়েছেন? এমনকি ভূতরাও তা বিশ্বাস করে ও ভয়ে কাঁপে।
20 ওহে মুর্খ মানুষ! কর্মবিহীন বিশ্বাস যে কোন কাজের নয়, তুমি কি চাও আমি তা প্রমাণ করি? 21 অব্রাহাম আমাদের পিতৃপুরুষ ছিলেন। যখন তিনি তাঁর পুত্র ইস্হাককে যজ্ঞ বেদীর ওপর উৎসর্গ করেন, তখন তাঁর কাজের জন্য তিনি ঈশ্বরের কাছে স্বীকৃতি পান। 22 কাজেই লক্ষ্য কর অব্রাহামের বিশ্বাস ও কর্ম একসাথে কাজ করেছিল এবং তাঁর বিশ্বাস কর্মের মধ্যে সম্পূর্ণ হয়েছিল। 23 এইভাবে শাস্ত্রের সেই বাক্য পূর্ণ হল যেখানে বলা হয়েছে, “অব্রাহাম ঈশ্বরে বিশ্বাস করলেন। ঈশ্বরের কাছে সেই বিশ্বাস গ্রহণযোগ্য হল এবং সেই বিশ্বাসে অব্রাহাম ঈশ্বরের কাছে নির্দোষ গণিত হলেন,”(D) আর তাঁকে “ঈশ্বরের বন্ধু” বলা হল।(E) 24 তাহলে তোমরা দেখলে যে মানুষ তার কাজের মাধ্যমেই ঈশ্বরের কাছে নির্দোষ বলে গণিত হয়, কেবলমাত্র তার বিশ্বাসের দ্বারা নয়।
25 আর একটি দৃষ্টান্ত হিসাবে রাহবের কথা বলা যেতে পারে। বেশ্যা রাহব কি তার কাজের মাধ্যমেই ঈশ্বরের চোখে নির্দোষ গণিত হয় নি? সে গুপ্তচরদের (ঈশ্বরের লোক) লুকিয়ে রেখে পরে তাদের অন্য পথ দিয়ে নিরাপদে চলে যেতে সাহায্য করেছিল।
26 দেহের মধ্যে প্রাণ যখন থাকে না, তখন সেই দেহ যেমন মৃত, তেমনি কর্মবিহীন বিশ্বাসও মৃত।
Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International