Print Page Options
Previous Prev Day Next DayNext

M’Cheyne Bible Reading Plan

The classic M'Cheyne plan--read the Old Testament, New Testament, and Psalms or Gospels every day.
Duration: 365 days
Bengali: পবিত্র বাইবেল (BERV)
Version
1 বংশাবলি 3-4

দায়ূদের পুত্র

দায়ূদের কয়েকটি পুত্রের জন্ম হয়েছিল হিব্রোণ শহরে। তাঁর পুত্রদের তালিকা নিম্নরূপ:

দায়ূদের প্রথম পুত্রের নাম অম্নোন। তাঁর মা ছিলেন যিষ্রিয়েলের অহীনোয়ম।

দায়ূদের দ্বিতীয় পুত্র দানিয়েলের মা ছিলেন যিহূদার কর্মিলের অবীগল।

দায়ূদের তৃতীয় পুত্র অবশালোমের মা গশূররাজ তল্ময়ের কন্যা মাখা।

চতুর্থ পুত্র আদোনিয়র মায়ের নাম ছিল হগীত।

পঞ্চম পুত্র, শফটিয়র মায়ের নাম ছিল অবীটল।

ষষ্ঠ পুত্র যিত্রিয়মের মায়ের নাম ছিল ইগ্লা, দায়ূদের স্ত্রী।

হিব্রোনে তাঁর এই ছয় পুত্রের জন্ম হয়।

মহারাজ দায়ূদ হিব্রোণে সাত বছর ছয় মাস রাজত্ব করেছিলেন। আর তিনি জেরুশালেমে মোট 33 বছর রাজত্ব করেন।

জেরুশালেমে তাঁর যে সমস্ত পুত্র জন্মগ্রহণ করে তারা হল:

অম্মীয়েলের কন্যা বৎসেবার গর্ভে শিমিয়, শোবব, নাথন এবং শলোমন প্রমুখ চার পুত্র। 6-8 এছাড়া যিভর, ইলীশূয়া, ইলীফেলট, নোগহ, নেফগ, যাফিয়, ইলীশামা, ইলীয়াদা ও ইলীফেলট নামে দায়ূদের আরো নয় পুত্র ছিল।

উপপত্নীদের সঙ্গে মিলনের ফলেও দায়ূদের বেশ কয়েকটি সন্তান হয়। আর তামর নামে তাঁর একটা কন্যাও ছিল।

দায়ূদের সময়ের পরে যিহূদার রাজা

10 শলোমনের পুত্রের নাম রহবিয়াম, রহবিয়ামের পুত্রের নাম অবিয়, অবিয়র পুত্রের নাম আসা, আসার পুত্রের নাম যিহোশাফট, 11 যিহোশাফটের পুত্রের নাম ছিল যোরাম, যোরামের পুত্রের নাম অহসিয়, অহসিয়র পুত্রের নাম যোয়াশ, 12 যোয়াশের পুত্রের নাম অমৎসিয়, অমৎসিয়র পুত্রের নাম অসরিয়, অসরিয়র পুত্রের নাম যোথম, 13 যোথমের পুত্রের নাম আহস, আহসের পুত্রের নাম হিষ্কিয়, হিষ্কিয়র পুত্রের নাম মনঃশি, 14 মনঃশির পুত্রের নাম আমোন আর আমোনের পুত্রের নাম যোশিয়।

15 যোশিয়র বংশধরদের তালিকা নিম্নরূপ: তাঁর প্রথম পুত্রের নাম যোহানন, দ্বিতীয় পুত্রের নাম যিহোয়াকীম, তৃতীয় পুত্রের নাম সিদিকিয়, চতুর্থ পুত্রের নাম শল্লুম।

16 যিহোয়াকীমের পুত্রদের নাম ছিল যিকনিয় আর সিদিকিয়।[a]

বাবিলীয় বন্দীত্বের পর দায়ূদের পরিবার

17 যিকনিয় বাবিলে বন্দী হবার পর তাঁর পুত্রদের তালিকা নিম্নরূপ: শল্টীয়েল, 18 মল্কীরাম, পদায়, শিনত্‌সর, যিকমিয়, হোশামা ও নদবিয়।

19 পদায়ের পুত্রদের নাম সরুব্বাবিল আর শিমিয়ি। মশুল্লম আর হনানিয় হল সরুব্বাবিলের দুই পুত্র; তাঁদের শলোমীৎ‌ নামে এক বোনও ছিল। 20 হশুবা, ওহেল, বেরিখিয়, হসদিয়, যুশব-হেষদ নামে সরুব্বাবিলের আরো পাঁচজন পুত্র ছিল।

21 হনানিয়র পুত্রের নাম পলটিয়। পলটিয়র পুত্রের নাম যিশায়াহ। যিশায়াহর পুত্রের নাম রফায়, রফায়ের পুত্রের নাম অর্ণন, অর্ণনের পুত্রের নাম ওবদিয় আর ওবদিয়র পুত্রের নাম শখনিয়।

22 শখনিয়র পুত্র শময়িয়; এবং শময়িয়ের পুত্র হটূশ, যিগাল, বারীহ, নিয়রিয় আর শাফট মোট ছয় জন।

23 ইলীযৈনয়, হিষ্কিয় আর অস্রীকাম নামে নিয়রিয়র তিনটি পুত্র ছিল।

24 আর ইলীয়ৈনয়ের হোদবিয়, ইলীয়াশীব, পলায়ঃ অক্কুব, যোহানন, দলায় আর অনানি নামে সাত পুত্র ছিল।

যিহূদার অন্যান্য পরিবারগুলির পরিচয়

যিহূদার পাঁচ পুত্রের নাম:

পেরস, হিষ্রোণ, কর্মী, হূর আর শোবল।

শোবলের পুত্রের নাম রায়া, রায়ার পুত্রের নাম যহত্ আর যহতের দুই পুত্রের নাম ছিল অহূময় ও লহদ। সরাথীয়রা অহূময় ও লহদের উত্তরপুরুষ ছিল।

ঐটমের পুত্রদের নাম: যিষ্রিয়েল, যিশ্মা ও যিদ্বশ। এদের বোনের নাম ছিল হৎসলিল-পোনী।

পনূয়েলের পুত্রের নাম ছিল গাদোর। এসর ছিল হূশের পিতা।

এরা ছিল হূরের পুত্র। হূর ছিল ইফ্রাথার প্রথম পুত্র। ইফ্রাথা ছিলেন বৈৎ‌লেহমের প্রতিষ্ঠাতা।

তকোয়ের পিতা অস্হূরের হিলা ও নারা নামে দুই স্ত্রী ছিল। নারা ও অস্হূরের পুত্রদের নাম: অহুষম, হেফর, তৈমিনি ও অহষ্টরি। হিলা আর অস্হূরের পুত্রদের নাম: সেরত্‌, যিত্‌সোহর, ইৎ‌নন আর কোস। কোসের দুই পুত্রের নাম ছিল আনূব আর সোবেবা। কোস হারুমের পুত্র অহর্হলের পরিবারের পূর্বপুরুষ ছিলেন।

যাবেশের জন্ম তার অন্যান্য ভাইদের জন্মের থেকে বেশী বেদনাদায়ক ছিল। যাবেশের মা বলেছিলেন, “ও হবার সময় আমায় খুব কষ্ট পেতে হয়েছিল বলে আমি ওর এই নাম রেখেছি!” 10 যাবেশ ইস্রায়েলের ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করে বলেন, “আমি আপনার প্রকৃত আশীর্বাদ প্রার্থনা করি। আমি চাই আপনি আমাকে আরো জমি-জমা দিন। সব সময় আমার কাছাকাছি থেকে যারা আমাকে আঘাত করতে চায় তাদের থেকে আমায় রক্ষা করুন, তাহলে আর আমায় কোন কষ্ট ভোগ করতে হবে না।” ঈশ্বর তাঁর এসমস্ত মনোবাসনা পূর্ণ করেছিলেন।

11 শূহের ভাই কলূবের পুত্রের নাম ছিল মহীর। মহীরের পুত্রের নাম ইষ্টোন, 12 ইষ্টোনের পুত্রদের নাম বৈৎ‌রাফা, পাসেহ ও তহিন্ন। তহিন্নর পুত্রের নাম ঈরনাহস। এঁরা সকলেই রেকার বাসিন্দা ছিলেন।

13 কনসের দুই পুত্রের নাম: অৎনীয়েল আর সরায়। অৎনীয়েলের দুই পুত্রের নাম: হথত্‌ আর মিয়োনোথয়। 14 মিয়োনোথয়ের পুত্রের নাম ছিল অফ্রা।

সরায়ের পুত্রের নাম ছিল যোয়াব। এই যোয়াব ছিলেন কুশলী শিল্পী গে হারাসিমদের পূর্বপুরুষ।

15 যিফুন্নির পুত্র ছিল কালেব। কালেবের পুত্রদের নাম: ঈরূ, এলা ও নয়ম। এলার পুত্রের নাম ছিল কনস।

16 যিহলিলেলের পুত্রদের নাম: সীফ, সীফা, তীরিয় আর অসারেল।

17-18 ইষ্রার পুত্রদের নাম: যেথর, মেরদ, এফর আর যালোন। মেরদের এক পক্ষের স্ত্রীর গর্ভে জন্মায় মরিয়ম, শম্ময় ও যিশ্বহ। যিশ্বহ ছিল ইষ্টিমোয়র পিতা। মেরদের মিশরীয় স্ত্রী ফরৌণের কন্যা বিথিয়ার গর্ভে যেরদ গদোরের পিতা, হেবর সোখোর পিতা, আর যিকুথীয়েল সানোহর পিতা জন্মগ্রহণ করেন। এই তিন জনের পুত্রদের নাম ছিল যথাক্রমে গদোর, সোখোর ও সানোহ।

19 মেরদের স্ত্রী ছিলেন যিহূদার বাসিন্দা এবং নহমের বোন। তাঁর পৌত্রদের নাম কিয়ীলা আর ইষ্টিমোয়। কিয়ীলা আর ইষ্টিমোয় যথাক্রমে গর্ম্মীয় ও মাখাথীয়দের পূর্বপুরুষ। 20 শীমোনের পুত্রদের নাম ছিল অম্নোন, রিণ্ন, বিন্-হানন আর তীলোন।

যিশীর দুই পুত্রের নাম সোহেত্‌ আর বিন্-সোহেৎ‌।

21-22 শেলা ছিলেন যিহূদার সন্তান। তাঁর পুত্রদের নাম এর, লাদা আর যোকীম। কোষেবার লোকরাও তাঁরই বংশধর। এছাড়াও যোয়াশ আর সারফ নামে তাঁর দুই পুত্র মোয়াবীয় মেয়েদের বিয়ে করে বৈৎ‌লেহমে চলে গিয়েছিলেন। এরের পুত্রের নাম ছিল লেকার। লাদা ছিলেন মারেশার পিতা এবং বৈৎ‌ অসবেয়ের তাঁতিদের পরিবারগোষ্ঠীর প্রতিষ্ঠাতা। এই পরিবার সম্পর্কে যা কিছু তথ্য পাওয়া গিয়েছে তা খুবই প্রাচীন। 23 শেলার বংশধররা মাটির জিনিষপত্র বানাতেন। এঁরা নতায়ীম ও গদেরায় বাস করতেন ও সেখানকার রাজাদের জন্য কাজ করতেন।

শিমিয়োনের সন্তান-সন্ততি

24 শিমিয়োনের পুত্রদের নাম নমূয়েল, যামীন, যারীব, সেরহ আর শৌল। 25 শৌলের পুত্রের নাম শল্লুম, শল্লুমের পুত্রের নাম মিব্‌সম আর মিব্‌সমের পুত্রের নাম ছিল মিশ্‌ম।

26 মিশ্‌মের পুত্রের নাম হম্মুয়েল, হম্মুয়েলের পুত্রের নাম শক্কূর আর শক্কূরের পুত্রের নাম ছিল শিময়ি। 27 শিময়ির ষোল জন পুত্র আর ছয় কন্যা ছিল। কিন্তু শিময়ির ভাইদের খুব বেশি পুত্রকন্যা ছিল না। যিহূদার অন্যদের তুলনায় তাদের পরিবারগোষ্ঠী যথেষ্ট ছোট ছিল।

28 শিময়ির উত্তরপুরুষরা বের্-শেবা, হৎসর-শূয়াল, মোলাদা শহরতলীসমূহে বাস করত। 29 বিল্হা, এৎ‌সম, তোলদ, 30 বথূয়েল, হর্ম্মা, সিক্লগ, 31 বৈৎ‌-মর্কাবোত্‌, হৎসর-সূষীম, বৈৎ‌-বিরী, শারযিম প্রমুখ শহরগুলোয় দায়ূদের রাজত্ব কালের আগে পর্যন্ত বাস করতেন। 32 এইসব শহরগুলোর কাছে যে পাঁচটি গ্রাম ছিল, সেগুলি হল: ঐটম, ঐন, রিম্মোণ, তোখেন ও আশন। 33 বালত্‌ পর্যন্ত আরো অনেক গ্রাম ছিল যেখানে শিময়ির বংশধররা থাকতেন। তাঁরা তাঁদের পারিবারিক ইতিহাসও লিখে গিয়েছেন।

34-38 মশোবব, যম্লেক, অমৎসিয়ের পুত্র যোশঃ, যোয়েল, যোশিবিয়র পুত্র যেহূ, সরায়ের পুত্র যোশিবিয়, অসীয়েলের পুত্র সরায়, ইলিয়ৈনয়, যাকোবা, যিশোহায়, অসায়, অদীয়েল, যিশীমীয়েল, বনায়, অলোনের পৌত্র ও শিফির পুত্র সীষঃ প্রমুখ ছিলেন এইসব পরিবারগোষ্ঠীর প্রধান ও নেতা। আলোন ছিলেন যিদয়িয়র পুত্র এবং শিম্রির নাতি। আবার শিম্রি ছিলেন শময়িয়ের পুত্র।

এই লোকদের পরিবার অতিশয় বৃদ্ধি পেল। 39 তারা তাদের মেষ ও গবাদি পশুর জন্য চারণভূমির খোঁজে উপত্যকার পূর্বদিকে গদোরের বহিরাঞ্চলে চলে গেল। 40 এভাবে খুঁজতে খুঁজতে তারা উর্বর সবুজ ও শান্তিপূর্ণ জমি খুঁজে পেলো। হামের উত্তরপুরুষরা অতীতে সেখানে বসবাস করতেন। 41 রাজা হিষ্কিয়র যিহূদায় রাজত্ব কালে এই ঘটনা ঘটেছিল। এই সমস্ত লোক গদোরে এসেছিল, হামীয়দের তাঁবুগুলি ধ্বংস করেছিল, তারা মিয়ূনীয়দের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে তাদের ধ্বংস করেছিল। আজ অবধি তাদের একজনও বেঁচে নেই। অতঃপর তারা সেখানে থাকতে শুরু করল কারণ ওখানকার জমিতে তাদের মেষের খাবার মত প্রচুর পরিমাণে ঘাস ছিল।

42 শিমিয়োনের পরিবারগোষ্ঠীর পাঁচশো লোক সেয়ীর পার্বত্য অঞ্চলে বসবাস করতে গিয়েছিলেন। পলটিয়, নিয়রিয়, রফায়িয় ও উষীয়েল প্রমুখ যিশীর পুত্ররা এই দলের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন। শিমিয়োনের বংশধররাও এখানকার বাসিন্দা অমালেকীয়দের সঙ্গে যুদ্ধ করেছিল এবং 43 যারা বেঁচেছিল সেই সমস্ত অমালেকীয়দের তারা মেরে ফেলেছিল। তারপর থেকে আজ অবধি সেই শিমিয়োনীয়রা সেয়ীরেই বাস করছেন।

ইব্রীয় 9

পুরানো চুক্তি অনুসারে উপাসনা

ঐ প্রথম চুক্তিতে উপাসনা করার নানা বিধিনিয়ম ছিল আর মানুষের তৈরী এক উপাসনার স্থান ছিল। উপাসনার স্থানটি ছিল এক তাঁবুর ভেতরে। যার প্রথম অংশকে বলা হতো পবিত্র স্থান, যেখানে ছিল বাতিদান, টেবিল ও ঈশ্বরকে উৎসর্গীকৃত বিশেষ রুটি। দ্বিতীয় পর্দার পেছনে আর একটি অংশ ছিল যাকে মহাপবিত্রস্থান বলা হত। এই অংশে ছিল ধূপ জ্বালাবার জন্য সোনার বেদী ও চুক্তির সেই সিন্দুক, যার চারপাশ ছিল সোনার পাতে মোড়া। এর মধ্যে ছিল সোনার এক ঘটিতে মান্না ও হারোণের ছড়ি, যে ছড়ি মুকুলিত হয়েছিল, আর পাথরের সেই দুই ফলক যার ওপর নিয়ম চুক্তির শর্ত লেখা ছিল। সেই সিন্দুকের ওপর ছিল সোনার দুই করূব স্বর্গদূত[a] যা ঈশ্বরের মহিমা প্রকাশ করত। তাঁর দয়ার আসনটির ওপর ছায়া ফেলে থাকত। বর্তমানে আমরা এর খুঁটিনাটি বর্ণনা দিতে পারি না।

যখন এইসব জিনিস পূর্বে বর্ণিত ব্যবস্থা অনুসারে প্রস্তুত হল, তখন যাজকরা প্রতিদিন উপাসনা করার জন্য প্রথম কক্ষে প্রবেশ করতেন। কিন্তু মহাযাজক দ্বিতীয় কক্ষে কেবল একা বছরে একবার প্রবেশ করতেন; তিনি আবার রক্ত না নিয়ে প্রবেশ করতেন না। সেই রক্ত তিনি নিজের জন্য ও লোকদের দোষ-ত্রুটি ও অনিচ্ছাকৃত পাপের মার্জনার জন্য উৎসর্গ করতেন।

পবিত্র আত্মা এর দ্বারা আমাদের জানাচ্ছেন যে, যতদিন পর্যন্ত প্রথম তাঁবু ছিল, ততদিন মহাপবিত্র স্থানে প্রবেশের পথ খুলে দেওয়া হয় নি। এটা আজকের জন্য একটা দৃষ্টান্তস্বরূপ। সেই দৃষ্টান্ত মতে ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে উৎসর্গীকৃত ঐসব বলি ও উপহার উপাসনাকারীকে সম্পূর্ণভাবে শুদ্ধ করতে পারত না এবং উপাসনাকারীর হৃদয়কে সিদ্ধিলাভ করাতো না। 10 ঐ উপহারগুলি কেবল খাদ্য, পানীয় ও নানা প্রকার বাহ্যিক শুচি স্নানের গণ্ডীতে বাঁধা ছিল। সে সব বিধি-ব্যবস্থাগুলি ছিল কেবল মানুষের দেহ সম্বন্ধীয়। সেগুলি ব্যক্তির হৃদয় সম্বন্ধীয় বিষয় ছিল না। নতুন আদেশ না আসা পর্যন্ত ঈশ্বর তাঁর লোকদের এইসব নিয়ম অনুসরণ করতে দিয়েছিলেন।

নতুন চুক্তি অনুসারে উপাসনা

11 কিন্তু এখন মহাযাজকরূপে খ্রীষ্ট এসেছেন। আমরা এখন যে সব উত্তম বিষয় পেয়েছি, তিনি সে সবের মহাযাজক। পূর্বে যাজকরা তাঁবুর মতো কোন স্থানে সেবা করতেন, কিন্তু খ্রীষ্ট তেমনি করেন না। সেই তাঁবু থেকেও এক উত্তমস্থানে খ্রীষ্ট মহাযাজকরূপে সেবা করতেন। সেই স্থান সিদ্ধ, সেই স্থান মানুষের হাতে গড়া নয়, তা এই জগতের নয়। 12 খ্রীষ্ট একবার চিরতরে সেই মহাপবিত্রস্থানে প্রবেশ করেছেন। তিনি মহাপবিত্রস্থানে প্রবেশের জন্য ছাগ বা বাছুরের রক্ত ব্যবহার করেন নি, কিন্তু তিনি একবার চিরতরে নিজের রক্ত নিয়ে মহাপবিত্রস্থানে প্রবেশ করেছিলেন। খ্রীষ্ট সেখানে প্রবেশ করে আমাদের জন্য অনন্ত মুক্তি অর্জন করেছেন।

13 ছাগ বা বৃষের রক্ত ও বাছুরের ভস্ম সেই সব অশুচি মানুষের উপর ছিটিয়ে তাদের দেহকে পবিত্র করা হত যারা উপাসনা স্থলে প্রবেশের জন্য যথেষ্ট শুচি ছিল না। 14 তবে এটা কি ঠিক নয় যে খ্রীষ্টের রক্ত আরও কত অধিক কার্যকরী হতে পারে? অনন্তজীবি আত্মার মাধ্যমে খ্রীষ্ট ঈশ্বরের উদ্দেশ্যে নিজেকে বলিদান করলেন পরিপূর্ণ উৎসর্গরূপে। তাই খ্রীষ্টের রক্ত আমাদের সমস্ত হৃদয়কে পাপ থেকে শুদ্ধ ও পবিত্র করবে, যাতে আমরা জীবন্ত ঈশ্বরের উপাসনা করতে পারি।

15 তাই খ্রীষ্ট তাঁর লোকদের জন্য ঈশ্বরের কাছে এক নতুন চুক্তি উপস্থিত করেছেন। খ্রীষ্ট এই নতুন চুক্তি এনেছেন যেন ঈশ্বরের আহুত লোকরা তাঁর প্রতিশ্রুত সব আশীর্বাদ পেতে পারে। ঈশ্বরের লোকরা সেই আশীর্বাদ অনন্তকাল ভোগ করবে। তারা সেসবের অধিকারী হবে কারণ প্রথম চুক্তির সময় তারা যে পাপ করেছে সেই পাপ থেকে তাদের উদ্ধার করতে খ্রীষ্ট মৃত্যুবরণ করলেন।

16 মানুষ মৃত্যুর পূর্বে একটা নিয়ম পত্র[b] লিখে যায়; কিন্তু নিয়মকারী যদি জীবিত থাকে তবে সেই নিয়মপত্র বা চুক্তির কোন অর্থই হয় না। 17 কারণ নিয়মকারীর মৃত্যু হলে তবেই নিয়ম পত্র বলবৎ হয়। 18 এইজন্য ঐ প্রথম চুক্তি যা ঈশ্বর ও তাঁর লোকদের মধ্যে সম্পন্ন হয়েছিল সেখানেও ঐ কথা প্রযোজ্য। সেই চুক্তি বলবৎ করতে রক্তের প্রয়োজন ছিল। 19 কারণ লোকদের কাছে মোশি বিধি-ব্যবস্থা থেকে সমস্ত আজ্ঞা পাঠ করে পরে তিনি জল ও রক্তবর্ণ মেষলোম আর একগোছা এসোবের ঘাস ব্যবহার করে গোবৎস ও ছাগদের রক্ত সেই পুস্তকটিতে ও লোকদের গায়ে ছিটিয়ে দিয়েছিলেন। 20 মোশি বলেছিলেন, “এই সেই রক্ত যা কার্যকারী করছে সেই চুক্তি যার আজ্ঞাবহ হতে ঈশ্বর তোমাদের বলছেন।”(A) 21 আর সেইভাবে মোশি পবিত্র তাঁবু ও উপাসনা সংক্রান্ত সব জিনিসের ওপর রক্ত ছিটিয়ে দিয়েছিলেন। 22 কারণ বিধি-ব্যবস্থা বলে যে প্রায় সব কিছুই রক্ত ছিটিয়ে শুচি করা প্রয়োজন, আর রক্তপাত ব্যতিরেকে পাপের মোচন হয় না।

খ্রীষ্টের আত্মোৎসর্গ পাপ ধুয়ে দেয়

23 এই বিষয়গুলি ছিল আসল স্বর্গীয় বিষয়গুলির দৃষ্টান্ত, সেগুলিকে বলিদানের রক্তে শুচি করার প্রয়োজন ছিল। কিন্তু যা প্রকৃত স্বর্গীয় বিষয় সেগুলি এর থেকে শ্রেষ্ঠতর বলিদানের দ্বারা শুচি হওয়া প্রয়োজন। 24 খ্রীষ্ট স্বর্গে মহাপবিত্র স্থানে প্রবেশ করেছেন। মানুষের তৈরী কোন মহাপবিত্র স্থানে খ্রীষ্ট প্রবেশ করেন নি। পৃথিবীর তাঁবুর মহাপবিত্র স্থানে স্বর্গীয় স্থানের প্রতিচ্ছবি মাত্র; কিন্তু খ্রীষ্ট স্বর্গে প্রবেশ করেছেন, আর এখন আমাদের হয়ে তিনি ঈশ্বরের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন।

25 মহাযাজক বছরে একবার বলির যে রক্ত নিয়ে মহাপবিত্র স্থানে প্রবেশ করেন তা তার নিজের নয়। কিন্তু খ্রীষ্ট স্বর্গে প্রবেশ করেছেন মহাযাজকদের উৎসর্গের মতো বারবার নিজেকে উৎসর্গ করার জন্য নয়। 26 খ্রীষ্ট যদি তাই করতেন তবে জগৎ‌ সৃষ্টির সময় থেকে তাঁকে বারবার প্রাণ দিতে হত। খ্রীষ্ট এসে একবার নিজেকে উৎসর্গ করেছেন। সেই একবারেই চিরন্তন কাজের সমাপ্তি হয়েছে। জগতের অন্তিম কালেই খ্রীষ্ট নিজেকে বলিরূপে উৎসর্গ করে লোকদের পাপনাশ করতে এলেন।

27 মানুষের জন্য একবার মৃত্যু এবং মৃত্যুর পর তাঁর বিচার হয়। 28 বহুলোকের পাপের বোঝা তুলে নেবার জন্য খ্রীষ্ট একবার নিজেকে উৎসর্গ করলেন; তিনি দ্বিতীয়বার দর্শন দেবেন, তখন পাপের বোঝা তুলে নেবার জন্য নয়, কিন্তু যারা তাঁর জন্য অপেক্ষা করছে তাদের পরিত্রাণ দিতে তিনি আসবেন।

আমোষ 3

ইস্রায়েলের প্রতি সতর্কবাণী

ইস্রায়েলবাসীরা, এই বার্তাটি শোন! ইস্রায়েল, তোমাদের জন্যই প্রভু এই কথাগুলো বলেছিলেন। এই বার্তাটি তোমাদের সব পরিবারের (ইস্রায়েল) জন্যেই যাদের আমি মিশর দেশ থেকে নিয়ে এসেছিলাম। “পৃথিবীতে অনেক পরিবার আছে। কিন্তু বিশেষভাবে জানবার জন্য একমাত্র তোমার পরিবারকেই আমি বেছে নিয়েছিলাম। এবং তোমরা আমার বিরুদ্ধে গিয়েছিলে। সে জন্য আমি তোমাদের সব পাপ কাজের জন্য শাস্তি দেব।”

ইস্রায়েলের শাস্তির কারণ

একমত না হলে দুজন লোক
    কখনোই হাঁটতে পারবে না!
একটি পশুকে ধরার পরেই
    একটি যুব সিংহ অরণ্যে গর্জন করে।
যদি একটি সিংহ তার গুহায় গর্জন করে
    তার মানে হল সে কোন শিকার ধরেছে।
মাঠের মধ্যে বিছানো জালে
    যদি কোন খাদ্য না থাকে,
তবে কোন পাখী উড়ে এসে
    তার মধ্যে পড়বে না।
জালের মুখ তখনই বন্ধ হবে,
    যখন তাতে কিছু ধরা পড়বে।
যদি শিঙায় সতর্ক বাঁশী বেজে ওঠে
    তখনই কি মানুষ সত্যিই ভয়ে কাঁপতে থাকবে না?
যদি শহরে বিপদ আসে,
    তখন বুঝতে হবে প্রভু তা ঘটিয়েছেন।

আমার প্রভু, আমার সদাপ্রভু কিছু করার জন্য মনস্থির করেছেন। কিন্তু কিছু কাজ করার আগে, তিনি তাঁর সেবক ভাববাদীদের তাঁর পরিকল্পনাগুলি না বলে থাকবেন না। যদি কোন সিংহ গর্জন করে, তবে লোকে ভয় পাবে। যদি প্রভু কথা বলেন তবেই ভাববাদীরা ভাববাণী করবে।

9-10 অস্‌দোদের এবং মিশরের প্রাসাদের ওপরে যাও এবং এই বার্তাটি ঘোষণা কর: “শমরিয়ার পর্বতে চলে এস। সেখানে তুমি বিরাট বিশৃঙ্খলা দেখতে পাবে। কারণ লোকরা জানেনা কি করে সঠিকভাবে জীবনযাপন করতে হয়। তারা অন্য লোকদের প্রতি নিষ্ঠুর ছিল। তারা অন্য লোকদের কাছ থেকে জিনিস নিয়ে নিত এবং ওই জিনিসগুলো তাদের প্রাসাদে লুকিয়ে রাখত। জোর করে কেড়ে নেওয়া জিনিসগুলোতেই তাদের কোষাগার পূর্ণ হয়ে গিয়েছিল।”

11 সেই জন্য প্রভু বলেছেন, “এক শত্রু সেই দেশে আসবে। সেই শত্রু এসে তোমাদের শক্তি হরণ করবে। তোমাদের উঁচু মিনারে তোমরা যেসব জিনিস লুকিয়ে রেখেছো তা সে নিয়ে যাবে।”

12 সে জন্য প্রভু বলেছেন,

“একটি সিংহ কোন মেষকে আক্রমণ করলে
    এবং একজন মেষপালক মেষটিকে রক্ষা করার চেষ্টা করলে
মেষপালকটি মেষের কেবলমাত্র
    কিছু অংশই বাঁচাতে পারবে।
সে হয়ত সিংহের মুখ থেকে
    মেষের দুটো পা অথবা কানের একটি অংশ টেনে নিতে পারবে।
একই ভাবে, ইস্রায়েলের অধিকাংশ লোকই রক্ষা পাবে না।
শমরিয়ায় যারা বাস করছে
    তারা হয়ত বিছানার কেবলমাত্র একটা কোণ রক্ষা করতে পারবে, অথবা শয্যার চাদরের এক টুকরো।”

13 আমার সদাপ্রভু, প্রভু সর্বশক্তিমান ঈশ্বর এই কথাগুলো বলেছেন: “এই বিষয়গুলি সম্বন্ধে যাকোবের পরিবারকে (ইস্রায়েল) সতর্ক করে দাও। 14 ইস্রায়েল পাপ কাজ করছে এবং আমি তাদের পাপ কাজের জন্য শাস্তি দেব। যখন আমি তা করব তখন বৈথেলের বেদীগুলিও ধ্বংস করব। বেদীর শৃঙ্গগুলি কেটে দেওয়া হবে এবং সেগুলো মাটিতে পড়ে যাবে। 15 আমি শীতকালের বাড়ীর সঙ্গে সঙ্গে গরমকালের বাড়ীও ধ্বংস করব। হাতির দাঁতের বাড়ীগুলিও ধ্বংস হবে। বহু বাড়ী ধ্বংস হবে।” প্রভু ওই কথাগুলি বলেছিলেন।

গীতসংহিতা 146-147

146 প্রভুর প্রশংসা কর!
    হে আমার আত্মা, প্রভুর প্রশংসা কর!
আমার সারাজীবন ধরে আমি প্রভুর প্রশংসা করবো।
    সারা জীবন আমি তাঁর প্রশংসা করবো।
সাহায্যের জন্য তোমরা নেতাদের ওপর নির্ভর কর না।
    লোকেদের বিশ্বাস কর না। কেন? কারণ লোকে তোমাকে বাঁচাতে পারে না।
মানুষ মরে কবরে চলে যায়।
    তখন তাদের সাহায্যের সব পরিকল্পনা শেষ হয়ে যায়।
কিন্তু যারা ঈশ্বরের কাছ থেকে সাহায্য চায় তারা ভীষণ সুখী হয়।
    ওরা ওদের প্রভু ঈশ্বরের ওপর নির্ভর করে।
প্রভুই স্বর্গ এবং পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন।
    প্রভু সমুদ্র এবং তার ভেতরের সব জিনিস সৃষ্টি করেছেন।
প্রভু তাদের চিরদিন রক্ষা করবেন।
নিস্পেষিত লোকদের জন্য প্রভু ঠিক কাজ করেন।
    ঈশ্বর ক্ষুধার্ত মানুষকে আহার দেন।
কারাগারে বদ্ধ মানুষকে প্রভুই মুক্ত করেন।
    প্রভু অন্ধকে পুনরায় দৃষ্টি দেন।
যারা সমস্যায় পড়েছে, প্রভু তাদের সাহায্য করেন।
    যে সব লোকরা ভাল তাদের প্রভু ভালোবাসেন।
আমাদের দেশে যে সব বিদেশীরা বাস করে তাদের প্রভু রক্ষা করেন।
    প্রভুই বিধবা ও অনাথদের দেখাশোনা করেন
    কিন্তু মন্দ লোকদের প্রভু বিনাশ করেন।
10 প্রভু চিরদিনই শাসন করবেন!
    সিয়োন, তোমার ঈশ্বর চিরদিনই রাজত্ব করবেন!

প্রভুর প্রশংসা কর!

147 প্রভুর প্রশংসা কর কারণ তিনি মঙ্গলকর।
    আমাদের ঈশ্বরের কাছে প্রশংসার গান কর।
    তাঁর প্রশংসা করা ভালো এবং মনোরম।
প্রভু জেরুশালেম শহরটি বানিয়েছেন।
    যে সব ইস্রায়েলীয়কে বন্দী হিসেবে নিয়ে যাওয়া হয়েছিলো ঈশ্বর তাদের ফিরিয়ে এনেছিলেন।
ঈশ্বর তাদের ভগ্নহৃদয় সারিয়ে তুলেছিলেন
    এবং তাদের ক্ষতের শুশ্রূষা করেছিলেন।
ঈশ্বর তারা গণনা করেন
    এবং প্রত্যেকটিকে তাদের নাম ধরে ডাকেন।
আমাদের প্রভু মহান; তিনি প্রচণ্ড শক্তিশালী।
    তিনি যে কত জানেন তার কোন সীমা নেই।
বিনয়ী লোকদের ঈশ্বর সাহায্য করেন।
    কিন্তু মন্দ লোকদের তিনি হতবিহ্বল করে দেন।
প্রভুকে ধন্যবাদ দাও।
    বীণা বাজিয়ে তাঁর প্রশংসা কর।
ঈশ্বর আকাশকে মেঘে ঢেকে দেন।
    ঈশ্বরই বৃষ্টি আনেন।
ঈশ্বরই পাহাড়ে ঘাসের জন্ম দেন।
ঈশ্বর প্রাণীকে খাদ্য দেন।
    ঈশ্বর নবীন পাখীদের আহার দেন।
10 মানবিক ইচ্ছাসমূহ ঈশ্বরের মধ্যে থাকে না।
    যুদ্ধের শক্তিশালী ঘোড়াগুলো তিনি চান না।
11 যারা তাঁর উপাসনা করে তাদের নিয়েই প্রভু সুখী।
    যারা তাঁর প্রকৃত প্রেমে বিশ্বাস রাখে ঈশ্বর তাদের নিয়েই খুশী হন।
12 জেরুশালেম, প্রভুর প্রশংসা কর!
    সিয়োন, তোমার প্রভুর প্রশংসা কর!
13 জেরুশালেম, তোমার ফটকগুলিকে ঈশ্বর দৃঢ় করেছেন
    এবং তোমার শহরের লোকজনকে ঈশ্বর আশীর্বাদ করেন।
14 ঈশ্বর তোমাদের রাজ্যে শান্তি এনেছেন।
    সেজন্যই যুদ্ধের সময় শত্রুরা তোমাদের ফসল নিয়ে যায় নি এবং তোমাদের আহারের জন্য প্রচুর শস্য আছে।
15 ঈশ্বর পৃথিবীকে একটা আদেশ দিলে
    সে তৎ‌ক্ষণাৎ‌ তা পালন করে।
16 যতক্ষণ পর্যন্ত মাটি পশমের মত সাদা না হয়, ঈশ্বর ততক্ষণ তুষার পাত করেন।
    ঈশ্বরই শিলাবৃষ্টিকে বাতাসের মধ্যে ধূলোর মত উড়িয়ে নিয়ে যান।
17 ঈশ্বর আকাশ থেকে শিলাবৃষ্টি বর্ষণ করান।
    তাঁর পাঠানো ঠাণ্ডা কেউ সহ্য করতে পারে না।
    যে মেঘ তিনি পাঠান কোন লোকই তাকে দাঁড় করাতে পারে না।
18 তারপর ঈশ্বর আর একটা আদেশ দেন এবং আবার উষ্ণ বাতাস বইতে শুরু করে।
    বরফ গলতে শুরু করে এবং জল প্রবাহিত হয়।

19 ঈশ্বর যাকোবকে তাঁর নির্দেশ দিয়েছিলেন।
    ঈশ্বর তাঁর নিয়ম ও বিধিগুলো ইস্রায়েলকে দিয়েছিলেন।
20 অন্য কোন জাতির জন্য ঈশ্বর এসব করেন নি।
    তাঁর বিধিগুলো ঈশ্বর অন্য লোকদের শেখান নি।

প্রভুর প্রশংসা কর।

Bengali: পবিত্র বাইবেল (BERV)

Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International