M’Cheyne Bible Reading Plan
25 “দুই ব্যক্তির মধ্যে বিবাদ হলে তারা যেন আদালতে যায়। বিচারকর্তাদের কাজ হল ঠিক করা কে দোষী আর কে নির্দোষ। 2 যদি বিচারকর্তা ঠিক করেন যে কোন ব্যক্তিকে বেত মারা হবে, তবে তিনি যেন তাকে মাটির দিকে মুখ করে শোয়ান। বিচারকর্তার সামনে যেন দোষী ব্যক্তিকে বেত মারা হয়। অপরাধের গুরুত্ব অনুসারে যেন আঘাত করার সংখ্যা ঠিক করা হয়। 3 যদি তুমি কোন ব্যক্তিকে 40 বারের বেশী প্রহার করে থাক তার অর্থ দোষী ব্যক্তিটির জীবন তোমার কাছে মুল্যবান নয়।
4 “শস্য মাড়ার জন্য পশু ব্যবহার করলে পশুটিকে শস্য না খেতে দেওয়ার জন্য তার মুখ বেঁধে দেওয়া উচিৎ নয়।
5 “দুই ভাই একসাথে বাসকালীন যদি তাদের একজন কোন পুত্রের জন্ম না দিয়ে মারা যায় তবে সেই মৃত ভাইয়ের স্ত্রী যেন পরিবারের বাইরে কোন বিদেশীকে বিয়ে না করে। সেক্ষেত্রে তার স্বামীর ভাই-ই তাকে তার স্ত্রী হিসাবে গ্রহণ করে তার সাথে যৌন সম্পর্ক স্থাপন করবে। সেই দেবর তার প্রতি দেবরের কর্তব্য করবে। 6 আর প্রথম পুত্রের জন্ম হলে সেই পুত্র সেই মৃত ভাইয়ের জায়গা নেবে। তাহলে সেই মৃত ভাইয়ের নাম ইস্রায়েল থেকে লোপ পাবে না। 7 যদি সেই ব্যক্তি তার ভাইয়ের স্ত্রীকে গ্রহণ করতে অস্বীকার করে তবে সেই স্ত্রী যেন অবশ্যই নগরের সভাস্থলে প্রাচীনদের কাছে যায় এবং তাদের এই কথা বলে, ‘আমার স্বামীর ভাই ইস্রায়েলে তার দাদার নাম জীবিত রাখতে অস্বীকার করছে। সে আমার প্রতি দেবরের কর্তব্য পালন করছে না।’ 8 তখন সেই নগরের প্রাচীনরা সেই ব্যক্তিকে ডেকে তার সাথে কথা বলবে। যদি সেই ব্যক্তি একগুঁয়ে মনোভাব নিয়ে বলে, ‘আমি তাকে গ্রহণ করতে চাই না,’ 9 তবে সেই স্ত্রী প্রাচীনদের উপস্থিতিতে তার সামনে আসবে। সেই স্ত্রী সেই ভাইয়ের পায়ের জুতো চটি খুলে নিয়ে তার মুখে থুতু দেবে এবং বলবে, ‘যে কেউ তার ভাইয়ের বংশ রক্ষা না করে, তার প্রতি এই রকম করা হবে।’ 10 তখন ইস্রায়েলে সেই ভাইয়ের পরিবার ‘মুক্ত পাদুকের কুল’ বলে পরিচিত হবে।
11 “দুই ব্যক্তির মধ্যে ঝগড়া হলে কোন এক ব্যক্তির স্ত্রী তাকে সাহায্যের জন্য এগিয়ে আসতে পারে, কিন্তু সে যেন কখনই অন্য ব্যক্তির যৌনাঙ্গ না ধরে। 12 সেই কাজ করলে তার হাত কেটে ফেলবে, তার জন্য দুঃখ পেও না।
13 “লোককে ঠকাবার জন্য দুই ধরণের বাটখারা অর্থাৎ খুব ভারী ও খুব হাল্কা বাটখারা ব্যবহার করো না। 14 তোমার বাড়ীতে খুব বড় বা খুব ছোট পরিমাণ পাত্র রেখো না। 15 তুমি অবশ্যই সঠিক মাপের ওজন বাটখারা ও পরিমাণ পাত্র ব্যবহার করবে। তাহলে তোমার প্রভু ঈশ্বর তোমায় যে দেশ দিচ্ছেন, সেই দেশে তুমি দীর্ঘজীবি হবে। 16 কারণ যারা এই ধরণের কাজ করে তারা অন্যায় করে এবং তোমার প্রভু ঈশ্বরের কাছে ঘৃণার পাত্র হয়।
অমালেকীয়দের ধ্বংস করা অবশ্য কর্তব্য
17 “মনে করে দেখো তোমরা মিশর দেশ থেকে বার হয়ে আসার পর পথে অমালেকীয়রা তোমাদের প্রতি কি করেছিল। 18 তোমরা যখন ক্লান্ত ও দুর্বল সেই সময় তারা তোমাদের আক্রমণ করল। তোমাদের মধ্যে যারা পিছিয়ে পড়ে আস্তে আস্তে হাঁটছিল তাদের সকলকে তারা হত্যা করেছিল। অমালেকীয়রা ঈশ্বরকে সম্মান করে নি। 19 সেই জন্যই প্রভু, তোমাদের ঈশ্বর তোমাদের যে দেশ দিচ্ছেন, সেই দেশের চারদিকের সমস্ত শত্রু হতে তিনি তোমাদের বিশ্রাম দিলে পর তোমরা পৃথিবী থেকে অমালেকীয়দের স্মৃতি লোপ করবে। একাজ করতে ভুলো না।
116 প্রভু যখন আমার প্রার্থনা শোনেন,
তখন আমার ভালো লাগে।
2 আমি যখন সাহায্যের জন্য ডাকি
তখন তিনি আমার কথা শুনলে আমার ভালো লাগে।
3 আমি প্রায় মৃত হয়ে গিয়েছিলাম!
আমার চার দিকে মৃত্যুর দড়িগুলো জড়ানো ছিল।
কবর আমার ওপর ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে আসছে।
আমি সংকটযুক্ত ও দুঃখিত হলাম।
4 তখন আমি প্রভুর নামকে আমন্ত্রণ করলাম।
আমি বলেছিলাম: “প্রভু, আমায় রক্ষা করুন!”
5 প্রভু মঙ্গলময় এবং করুণাময়।
ঈশ্বর দয়াময়।
6 প্রভু অসহায় মানুষের যত্ন নেন।
আমি সহায়হীন ছিলাম, প্রভু আমায় রক্ষা করেছেন।
7 হে আমার আত্মা, তোমার বিশ্রামের স্থানে ফিরে এস!
প্রভু তোমার সম্পর্কে যত্ন নেবেন।
8 হে ঈশ্বর, আপনি আমার আত্মাকে মৃত্যু থেকে রক্ষা করেছেন
এবং আপনি আমার অশ্রু নিবারণ করেছেন।
আপনি আমায় পতন থেকে রক্ষা করেছেন।
9 জীবিতদের রাজ্যে, আমি প্রভুর সেবা অব্যাহত রাখব।
10 যখন আমি বলেছি, “আমি ধ্বংস হয়ে গেছি”
তখনও আমি বিশ্বাস করে চলেছি।
11 হ্যাঁ, যখন আমি বিমর্ষ ছিলাম,
তখন বলেছিলাম, “সব লোকই মিথ্যাবাদী।”
12 আমি প্রভুকে কি আর দিতে পারি?
আমার যা কিছু আছে সবই প্রভু দিয়েছেন!
13 তিনি আমায় রক্ষা করেছেন,
তাই আমি তাঁকে পেয় নৈবেদ্য উৎসর্গ করবো।
আমি প্রভুর নাম আমন্ত্রণ করবো।
14 যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছি, প্রভুকে আমি তা দেবো।
আমি এখন তাঁর সকল লোকের সামনে যাবো।
15 প্রভুর অনুগামীদের একজনের মৃত্যু প্রভুর কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
প্রভু, আমি আপনার একজন দাস!
16 আমি আপনার দাস,
আমি আপনারই এক দাসীর সন্তান।
প্রভু, আপনিই আমার প্রথম শিক্ষক ছিলেন!
17 আমি আপনাকে ধন্যবাদ উৎসর্গ করবো।
আমি প্রভুর নাম স্মরণ করবো।
18 যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছি প্রভুকে আমি তা দেবো।
আমি এখন তাঁর সকল লোকের সামনে যাবো।
19 আমি জেরুশালেমের মন্দিরে যাবো।
প্রভুর প্রশংসা কর।
ইস্রায়েল রক্ষা পাবে
52 জেগে ওঠো! জেগে ওঠো!
তোমাদের চমৎকার পোশাকগুলি পর!
নিজেদের শক্তি পরিধান করো।
পবিত্র জেরুশালেম উঠে দাঁড়াও!
সেই সব অশুচি লোক এবং যাদের সুন্নৎ হয় নি, তারা আর তোমার কাছে আসবে না।
2 আবর্জনা ঝেড়ে ফেল! তোমরা সুন্দর পোশাক পর!
সিয়োনের কন্যা জেরুশালেম তুমি বন্দী ছিলে।
তোমার গলায় বাঁধা শিকল থেকে নিজেকে মুক্ত কর।
3 প্রভু বলেন, “তোমরা টাকার জন্য বিক্রি হওনি।
তাই তোমাদের মুক্ত করতেও টাকার প্রয়োজন হবে না।”
4 প্রভু, আমার সদাপ্রভু বলেন, “আমার লোকরা প্রথমে মিশরে গিয়েছিল। তারা সেখানে গিয়ে ক্রীতদাস হয়ে যায়। পরে অশূর তাদের ক্রীতদাস করে রাখে।” 5 প্রভু বলেন, “এখন দেখো কি ঘটে! অন্য জাতি আমার লোকদের ক্রীতদাস করে নিয়ে গিয়েছিল। আমার লোকদের নেবার জন্য এই জাতি কোন মূল্য দেয়নি। এই জাতি আমার লোকদের ওপর শাসন করে এবং তা নিয়ে বড়াই করে। তারা সব সময় আমাকে অপমান করে।”
6 প্রভু বলেন, “আমার লোকরা আমার নাম জানবে। সেই দিন তারা উপলদ্ধি করবে যে আমিই সে যে তাদের সঙ্গে কথা বলছি। সে হল আমি!”
7 এটা একটা খুবই চমৎকার ব্যাপার যে পাহাড় থেকে বার্তাবাহক সুসংবাদ নিয়ে এসেছে। বার্তাবাহকের ঘোষণাটিও চমৎকার, “সেখানে শান্তি বিরাজ করছে। রক্ষা পাচ্ছি আমরা। তোমাদের ঈশ্বর আমাদের রাজা!”
8 নগরের দ্বাররক্ষীরা চিৎকার করছে।
তারা একত্রিত হয়ে পুনরায় আনন্দে মেতেছে!
কেন? কারণ তারা সকলেই সিয়োনে প্রভুর প্রত্যাবর্তন দেখেছে।
9 জেরুশালেম তোমার ধ্বংস হয়ে যাওয়া বাড়িতে আবার সুখ আসবে।
তোমরা সবাই একসঙ্গে আনন্দিত হবে।
কেন? কারণ প্রভু আবার জেরুশালেমের প্রতি উদার হবেন।
প্রভু তাঁর লোকদের উদ্ধার করবেন।
10 প্রত্যেক জাতির ওপর প্রভু তাঁর পবিত্র ক্ষমতা দেখাবেন।
প্রত্যেক জাতি দূরে থেকেও দেখতে পাবে ঈশ্বর তাঁর লোকদের রক্ষা করছেন।
11 তোমাদের বাবিল ত্যাগ করা উচিৎ!
উচিৎ ঐ স্থান ত্যাগ করা!
যাজকরা তোমরা তোমাদের উপাসনার দ্রব্যসামগ্রী নিয়ে এসো।
নিজেদের বিশুদ্ধ করে তোল।
অশুদ্ধ জিনিস স্পর্শ করবে না।
12 তোমরা বাবিল ত্যাগ করবে।
তবে তাড়াহুড়ো করে বাবিল ত্যাগ করার জন্য ওরা তোমাদের বাধ্য করবে না।
তোমাদের পালিয়ে যেতে কেউ বাধ্য করবে না।
তোমরা হেঁটে হেঁটে চলে যাবে এবং প্রভুও তোমাদের সঙ্গে হাঁটবেন।
প্রভু তোমাদের সামনে থাকবেন এবং ইস্রায়েলের ঈশ্বর তোমাদের পিছনে থাকবেন।[a]
ঈশ্বরের দুর্দশাগ্রস্ত দাস
13 “আমার দাসকে দেখো। সে জ্ঞান অর্জন ও শিক্ষাদানে খুবই সফল হবে। সে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে। ভবিষ্যতে লোকে তাকে প্রচুর শ্রদ্ধা ও সম্মান জানাবে। 14 কিন্তু আমার দাসকে দেখে অনেকের খুব মনোকষ্ট হবে। সে এত বাজে ভাবে আঘাতপ্রাপ্ত হয়েছিল যে অনেকেরই তাকে মানুষ বলে চিনতে কষ্ট হবে। 15 এমনকি অনেক লোক বিহবল হয়ে যাবে এবং একটা কথাও বলতে পারবে না। রাজারা তাকে দেখে বিহ্বল হয়ে গিয়ে একটি কথাও বলতে পারবেন না। তারা আমার দাসের গল্প শোনেনি, কিন্তু কি ঘটেছিল তা দেখেছিল। সেই গল্প তারা শুনতে না পেলেও বুঝতে পারবে কি ঘটেছিল।”
22 পরে তিনি আমাকে জীবনদায়ী জলের একটি নদী দেখালেন। এই নদী স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ, তা ঈশ্বরের ও মেষশাবকের সিংহাসন থেকে বয়ে চলেছে। 2 নদীটি নগরের রাজপথের মাঝখান দিয়ে বয়ে চলেছে। নদীর দুই তীরেই জীবনবৃক্ষ আছে। বছরের বারো মাসই তাতে বারো বার ফল ধরে, প্রতি মাসে নতুন নতুন ফল হয়। সেই জীবন বৃক্ষের পাতা জাতিবৃন্দের আরোগ্য দায়ক।
3 নগরীতে অভিশপ্ত কোন কিছুই থাকবে না, সেখানে অধিষ্ঠিত থাকবে ঈশ্বর ও মেষশাবকের সিংহাসন। সেখানে ঈশ্বরের দাসরা তাঁর উপাসনা করবে, 4 তারা তাঁর শ্রীমুখ দর্শন করবে; আর ঈশ্বরের নাম তাদের কপালে লেখা থাকবে। 5 সেখানে রাত্রি আর হবে না, প্রদীপের আলো বা সূর্যের আলোর কোন প্রয়োজন হবে না, কারণ প্রভু ঈশ্বর তখন সবার ওপর তাঁর আলো ছড়িয়ে দেবেন; আর তারা যুগে যুগে চিরকাল রাজার মত রাজত্ব করবে।
6 তখন স্বর্গদূত আমায় বললেন, “এই সমস্ত কথা সত্য ও বিশ্বাসযোগ্য। প্রভু, যিনি সেই ভাববাদীদের আত্মার ঈশ্বর, তিনি তাঁর স্বর্গদূতকে পাঠিয়েছেন তাঁর দাসদের সেই সবকিছু দেখাবার জন্য, যা শীঘ্রই ঘটবে। 7 ‘শোন, আমি শীঘ্রই আসছি। ধন্য সেই জন, যে এই পুস্তকের লিখিত ভাববাণী পালন করে।’”
8 আমি যোহন এইসব দেখলাম ও শুনলাম। এইসব দেখা ও শোনার পর, যে দূত আমাকে এইসব দেখাচ্ছিলেন, তাঁর আরাধনার জন্য আমি তাঁর পায়ের ওপর উপুড় হয়ে পড়লাম। 9 তিনি তখন আমায় বললেন, “আমার উপাসনা করো না! আমি তোমার ও তোমার ভাইদের অর্থাৎ ভাববাদীদের মত একজন দাস। আমি সেই সমস্ত লোকের মত যারা এই পুস্তকের বাক্য মেনে চলে। একমাত্র ঈশ্বরেরই উপাসনা কর।”
10 সেই স্বর্গদূত আমাকে আরো বললেন, “তুমি এই পুস্তকের ভাববাণীগুলি গোপন রেখো না, সে সব কথা পূর্ণ হবার সময় হয়ে এসেছে। 11 যে অন্যায় করছে, সে আরো অন্যায় করুক; আর যে কলুষিত, সে কলুষিত থাকুক। যে ধার্মিক সে এর পরে আরো ধর্মাচরণ করুক; আর যে পবিত্র সে আরো পবিত্র হোক্।”
12 “শোন! আমি শীঘ্রই আসছি! আমি দেবার জন্য পুরস্কার নিয়ে আসছি, যার যেমন কাজ সেই অনুসারে সে পুরস্কার পাবে। 13 আমি আল্ফা ও ওমেগা, প্রথম ও শেষ, আদি ও অন্ত।
14 “যারা তাদের পোশাক ধোয় তারা ধন্য। তারা জীবন বৃক্ষের ফল খাবার অধিকারী হবে ও সকল দ্বার দিয়ে নগরে প্রবেশ করতে পারবে। 15 আর নগরের বাইরে আছে সেই সব কুকুররা—যারা মায়াবী, লম্পট, খুনে, প্রতিমাপূজক, আর যারা মিথ্যা বলতে ভালবাসে ও মিথ্যা কথা বলে।
16 “আমি যীশু, আমি আমার স্বর্গদূতকে পাঠালাম যেন সে মণ্ডলীদের জন্য তোমাকে এসব কথা বলে। আমি দায়ূদের মূল ও বংশধর। আমি উজ্জ্বল প্রভাতী তারা।”
17 আত্মা ও বধূ বলছেন, “এস!” যে একথা শোনে সেও বলুক, “এস!” আর যে পিপাসিত সেও আসুক। যে চায় সে এসে বিনামূল্যে জীবন জল পান করুক।
18 এই পুস্তকের সব ভাববাণী যারা শুনবে, আমি তাদের দৃঢ়ভাবে বলছি, এই পুস্তকে যা কিছু লেখা হল, কেউ যদি তার সঙ্গে কিছু যোগ করে তবে ঈশ্বর এই পুস্তকে যে সব সন্তাপের উল্লেখ আছে তা তার জীবনে যোগ করবেন। 19 কেউ যদি এই ভাববাণী পুস্তকের বাক্য থেকে কিছু বাদ দেয়, তবে এই পুস্তকে যে জীবনবৃক্ষের কথা লেখা আছে তা থেকে ও পবিত্র নগর থেকে ঈশ্বর তার অংশ বাদ দেবেন।
20 যীশু, যিনি বলছেন এই বিষয়গুলি সত্য, এখন তিনিই বলছেন, “হ্যাঁ, আমি শীঘ্র আসছি।”
আমেন। এস, প্রভু যীশু!
21 প্রভু যীশুর অনুগ্রহ তাঁর সকল লোকের সহবর্তী হোক্।
Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International