Book of Common Prayer
2 অন্যান্য জাতিগুলোর লোকজন এত ক্রুদ্ধ কেন?
কেন তারা বোকার মত পরিকল্পনা করছে?
2 তাদের রাজারা এবং নেতারা,
প্রভু এবং তাঁর মনোনীত রাজার বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য একত্রিত হচ্ছে।
3 সেই সব নেতা বলছে, “এস আমরা ঈশ্বর এবং তাঁর মনোনীত রাজার বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করি।
এস আমরা ওদের থেকে আলাদা হয়ে বেরিয়ে এসে নিজেদের মুক্ত করি!”
4 কিন্তু আমার প্রভু, স্বর্গের রাজা,
ওদের প্রতি বিদ্রূপের হাসি হেসেছিলেন।
5 ঈশ্বর ক্রুদ্ধ হয়ে সেই সব লোকদের বলেছেন,
6 “এই ব্যক্তিকে আমি রাজা হিসেবে মনোনীত করেছি!
এবং সে সিয়োন পর্বতে রাজত্ব করবে।
সিয়োন আমার কাছে একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ পর্বত।”
এই ঘটনা সেই সব নেতাদের ভীত করলো।
7 এখন আমি তোমাকে প্রভুর চুক্তির কথা বলবো।
প্রভু আমায় বললেন, “আজ আমি তোমার পিতা হলাম!
এবং তুমি আমার পুত্র।
8 যদি তুমি আমার কাছে চাও,
আমি সমগ্র জাতিগুলি তোমার হাতে দিয়ে দেব!
9 ভেঙে যেতে পারে না এমন ক্ষমতা নিয়ে তুমি তাদের ওপর শাসন করবে।
তুমি তাদের ভেঙে চুরমার হয়ে যাওয়া মাটির পাত্রের মত ছড়িয়ে দেবে।”
10 সুতরাং হে রাজন্যবর্গ, জ্ঞানী হও।
অতএব হে শাসকগণ, চালাক-চতুর হও।
11 ভয় ও শ্রদ্ধা সহকারে প্রভুর সেবা কর।
12 ঈশ্বরের পুত্রকে চুম্বন কর এবং প্রমাণ কর যে তুমি ঈশ্বরের পুত্রের প্রতি ভক্তিতে একনিষ্ঠ
যদি তুমি তা না কর তিনি ক্রুদ্ধ হবেন এবং তোমায় বিনাশ করবেন।
সেই সব লোক যারা প্রভুর ওপর আস্থা রাখে তারা ধন্য।
কিন্তু অন্যদের সাবধান হতে হবে, কারণ প্রভু তাঁর ক্রোধ দেখাতে প্রায় প্রস্তুত।
দায়ূদের একটি গীত।
26 প্রভু, আমার বিচার করুন। আমি যে সৎ পথে জীবনযাপন করেছি তা প্রমাণ করে দিন।
আমি কখনও প্রভুতে আস্থা রাখা থেকে বিরত হই নি।
2 প্রভু আমায় পরীক্ষা করুন,
আমার হৃদয় ও মনকে খুব ভালোভাবে দেখুন।
3 আমি সর্বদাই আপনার কোমল ভালোবাসা দেখতে পাই।
আপনার সত্যে আমি বাঁচি।
4 আমি মিথ্যাবাদী ও কপটাচারীদের সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করি না।
আমি ঐসব অকেজো লোকদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হই না।
5 ঐসব অপরাধীদের দলগুলিকে আমি ঘৃণা করি।
ঐসব শয়তানদের দলে আমি যোগ দেবো না।
6 হে প্রভু আমি যে নিস্পাপ তা দেখাতে
এবং আপনার যজ্ঞবেদীতে যাওয়ার জন্য আমি আমার হাত ধুই।
7 প্রভু আমি আপনার প্রশংসা গান গাই।
আপনার সৃষ্টিকরা আশ্চর্য বিষয় সম্পর্কে আমি গান গাই।
8 প্রভু আমি আপনার মন্দিরকে ভালোবাসি।
আমি আপনার মহিমাময় তাঁবু ভালোবাসি।
9 প্রভু আমাকে ঐসব পাপীদের দলভুক্ত করবেন না।
ঐসব খুনীদের সঙ্গে আমার জীবন গ্রহণ করবেন না।
10 ঐ লোকগুলো সব সময় অন্যদের প্রতারিত করে।
খারাপ কাজ করার জন্য ওরা সর্বদাই উৎকোচ নিতে প্রস্তুত।
11 কিন্তু আমি নির্দোষ।
তাই হে ঈশ্বর, আমার প্রতি সদয় হোন এবং আমায় রক্ষা করুন।
12 সব বিপদ থেকে আমি সুরক্ষিত।
হে প্রভু, আমি আপনার মণ্ডলীগণের সামনে আপনার প্রশংসা করি।
13 স্বর্গ ও পৃথিবী সুখী হও!
পাহাড় চেঁচিয়ে ওঠ আনন্দে!
কেন? কারণ প্রভু তাঁর লোকদের আরাম দেবেন।
প্রভু গরীব লোকদের প্রতি সদয় হবেন।
14 কিন্তু সিয়োন এখন বলে, “প্রভু আমাকে ত্যাগ করেছেন।
আমার প্রভু আমাকে ভুলে গিয়েছেন।”
15 কিন্তু আমি বলি,
“কোন মহিলা কি নিজের শিশুকে ভুলতে পারে? না!
তার শরীর থেকে ভূমিষ্ট হওয়া শিশুকে ভুলতে পারে কোন নারী?
না! কোন নারী তার শিশুকে ভুলতে পারে না।
আমিও তোমাদের ভুলে যেতে পারি না।
16 এই দেখো, আমি নিজ হাতে তোমাদের নাম খোদাই করে রেখেছি!
তোমাদের কথা সব সময়ই ভাবি।
17 তোমাদের শিশুরা ফিরে আসবে, লোকরা তোমাদের পরাজিত করবে
কিন্তু তারা তোমাদের একাকী ফেলে যাবে।
18 তাকাও! নিজেদের চারিদিকে তাকাও!
তোমাদের সব ছেলেমেয়েরা একত্রিত হয়ে তোমাদের কাছে আসবে।”
প্রভু বলেন,
“নিজের জীবনে তোমাদের কাছে এই প্রতিশ্রুতি করছি:
তোমাদের ছেলেমেয়েরা হবে রত্নের মতো, যেটা তোমরা গলায় বেঁধে রাখবে।
তোমাদের ছেলেমেয়েরা একজন বধূর গলার মূল্যবান হারের মতো হবে।
19 “এখন তোমরা পরাজিত ও তোমরা ধ্বংস হয়েছো।
তোমাদের দেশ ধ্বংস হয়েছে।
কিন্তু কিছু কাল পরে, তোমাদের দেশে তোমরা অনেক বেশী লোক পাবে
এবং যে সমস্ত লোক তোমাদের ধ্বংস করেছিল তারা অনেক দূরে সরে যাবে।
20 তোমরা হারিয়ে যাওয়া শিশুর শোকে দুঃখিত ছিলে।
সেই শিশুরাই কিন্তু তোমাদের বলবে,
‘এই জায়গা বড্ড ছোট!
আমাদের বসবাসের জন্য বড় জায়গা দাও!’
21 তারপর তোমরা নিজেরাই বলবে,
‘কে আমাদের এইসব শিশুদের দিয়েছে?
আমি বিচ্ছিন্ন ছিলাম, নির্জনে ছিলাম।
পরাস্ত হয়ে নিজেদের লোক থেকে দূরে ছিলাম।
তাই এই শিশুদের কে দিলেন?
দেখো, আমি একা পড়েছিলাম।
কোথা থেকে এই শিশুরা এসেছিল?’”
22 আমার প্রভু, সদাপ্রভু বলেন,
“দেখ, আমার হাত জাতিদের ওপর ঢেউ তুলবে।
আমি সব মানুষকে দেখাতে পতাকা তুলব।
তখন তারা তোমাদের শিশুদের নিয়ে আসবে!
তারা তোমাদের শিশুদের কাঁধে করে আনবে,
বাহু দিয়ে শিশুদের ধরে রাখবে।
23 তাদের সম্রাটরা শিক্ষক হবেন।
রাজকুমারীরা তাদের যত্ন করবে।
সেই সব রাজা ও রাজকুমারীরা তোমাদের সামনে শ্রদ্ধায় মাথা নত করবে।
তারা তোমাদের পায়ের পাতার ধূলিতে চুম্বন করবে।
তখন তোমরা বুঝবে যে আমিই প্রভু।
তারপর তোমরা জানবে, আমার ওপর আস্থাশীল হওয়া কোন লোকই হতাশ হবে না।”
কে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ
(মার্ক 9:33-37; লূক 9:46-48)
18 সেই সময় যীশুর শিষ্যরা তাঁর কাছে এসে বললেন, “প্রভু, স্বর্গরাজ্যের মধ্যে শ্রেষ্ঠ কে?”
2 তখন যীশু একটি শিশুকে ডেকে তাঁদের মধ্যে দাঁড় করিয়ে বললেন, 3 “আমি তোমাদের সত্যি বলছি, যতদিন পর্যন্ত না তোমাদের মনের পরিবর্তন ঘটিয়ে এই শিশুদের মতো হবে, ততদিন তোমরা কখনই স্বর্গরাজ্যে প্রবেশ করতে পারবে না। 4 তাই, যে কেউ নিজেকে নত-নম্র করে শিশুর মতো হয়ে ওঠে, সেই স্বর্গরাজ্যের মধ্যে শ্রেষ্ঠ।
5 “আর যে কেউ এরকম কোন সামান্য সেবককে আমার নামে গ্রহণ করে, সে আমাকেই গ্রহণ করে।
পাপের বিষয়ে যীশুর সতর্কতা
(মার্ক 9:42-48; লূক 17:1-2)
6 “এই রকম নম্র মানুষদের মধ্যে যারা আমাকে বিশ্বাস করে, তাদের কারও বিশ্বাসে যদি কেউ বিঘ্ন ঘটায়, তবে তার গলায় ভারী একটা যাঁতা বেঁধে সমুদ্রের অতল জলে তাকে ডুবিয়ে দেওয়াই তার পক্ষে ভাল হবে। 7 ধিক্ এই জগত সংসার! কারণ এখানে কত রকমেরই না প্রলোভনের জিনিস আছে। প্রলোভন জগতে থাকবে ঠিকই, কিন্তু ধিক্ সেই মানুষকে যার দ্বারা তা আসে।
8 “তাই তোমার হাত কিংবা পা যদি তোমার প্রলোভনে পড়ার কারণ স্বরূপ হয়, তবে তা কেটে ফেলো। দুহাত ও পা নিয়ে নরকের অনন্ত আগুনে পড়ার চেয়ে বরং নুলো বা খোঁড়া হয়ে অনন্ত জীবনে প্রবেশ করা ভাল। 9 তোমার চোখ যদি তোমাকে প্রলোভনের পথে টেনে নিয়ে যায়, তবে তা উপড়ে ফেলে দিও। দুচোখ নিয়ে নরকের আগুনে পড়ার চেয়ে বরং কানা হয়ে অনন্ত জীবনে প্রবেশ করা তোমার পক্ষে ভাল।
যীশু হারিয়ে যাওয়া ভেড়ার দৃষ্টান্ত দিলেন
(লূক 15:3-7)
10 “দেখো, তোমরা আমার এই নম্র মানুষদের মধ্যে একজনকেও তুচ্ছ করো না, কারণ আমি তোমাদের বলছি যে স্বর্গে তাদের স্বর্গদূতেরা সব সময় আমার স্বর্গীয় পিতার মুখের দিকে চেয়ে আছেন। 11 [a]
12 “তোমরা কি মনে কর? যদি কোন লোকের একশোটি ভেড়া থাকে, আর তার মধ্যে যদি একটা ভুল পথে চলে যায় তবে সে কি নিরানব্বইটাকে পাহাড়ের ধারে রেখে দিয়ে সেই হারানো ভেড়াটা খুঁজতে যাবে না? 13 আমি তোমাদের সত্যি বলছি, যখন সে সেই ভেড়াটা খুঁজে পায় তখন যে নিরানব্বইটা ভুল পথে যায় নি, তাদের চেয়ে যেটা হারিয়ে গিয়েছিল তাকে ফিরে পেয়ে সে বেশী আনন্দ করে। 14 ঠিক সেই ভাবে, তোমাদের পিতা যিনি স্বর্গে আছেন, তিনি চান না, যে এই ছোটদের মধ্যে একজনও হারিয়ে যায়।
পরিচালকের প্রতি: দায়ূদের একটি গীত।
19 আকাশমণ্ডল ঈশ্বরের মহিমা বর্ণনা করে।
বিতান তাঁর হাতের তৈরী শ্রেষ্ঠ সৃষ্টির কথা ঘোষণা করে।
2 প্রতিটি নতুন দিন, ঈশ্বরের মহত্ত্বের কথা বলে।
প্রতিটি রাত্রি ঘোরতরভাবে ঈশ্বরের জ্ঞান প্রকাশ করে।
3 প্রকৃতপক্ষে তুমি কোন কথা বা শব্দ শুনতে পাবে না।
আমাদের কানে শোনার মত কোন শব্দ তারা সৃষ্টি করে না।
4 কিন্তু তাদের রব সারা পৃথিবী পরিব্যপ্ত করে রাখে।
তাদের শব্দসকল পৃথিবীর শেষ প্রান্ত পর্যন্ত পৌঁছায়।
সূর্যের কাছে আকাশ একটি বাড়ির মত।
5 সকালের সূর্য বাসরঘর থেকে পরিতৃপ্ত বরের মত বেরিয়ে আসে।
সূর্য হচ্ছে একজন দৌড়বাজের মত।
আকাশের এপার থেকে ওপার পর্যন্ত তার দৌড়ের প্রতিযোগিতায় দৌড়বার জন্য উদগ্রীব।
6 সূর্য আকাশের এক দিক থেকে দৌড় শুরু করে
এবং সারা রাস্তা দৌড়ে দৌড়ে আকাশের অন্য প্রান্তে গিয়ে দৌড় শেষ করে।
তার তাপ থেকে কিছুই লুকিয়ে থাকতে পারে না।
প্রভুর শিক্ষাগুলিও ঠিক এই রকম।
7 প্রভুর শিক্ষামালা হচ্ছে নিখুঁত।
সেগুলি ঈশ্বরের লোকদের শক্তি দেয়।
প্রভুর সাক্ষ্য বিশ্বাসযোগ্য।
তা অজ্ঞ মানুষকে জ্ঞানী হতে সাহায্য করে।
8 প্রভুর সকল বিধি যথাযথ।
সেগুলি মানুষকে সুখী করে।
প্রভুর আজ্ঞাগুলিও উত্তম।
সেগুলি মানুষকে বাঁচার যথার্থ পথ দেখায়।
9 প্রভুর উপাসনা সেই আলোর মত,
যার দীপ্তি চিরদিন ভাস্বর।
প্রভুর সিদ্ধান্তগুলি ভাল এবং ন্যায়সঙ্গত।
10 প্রভুর শিক্ষামালা সব থেকে খাঁটি সোনার চেয়েও মূল্যবান।
তা শ্রেষ্ঠ মধু, যা মৌচাক থেকে সরাসরি পাওয়া যায় তার থেকেও মিষ্টি।
11 প্রভুর শিক্ষামালা তাঁর দাসকে সতর্ক করে।
সেগুলি পালন করলে মহাফল হয়।
12 প্রভু, কোন ব্যক্তিই তার নিজের সব দোষ দেখতে পায় না।
তাই হে প্রভু, গোপনে পাপ করা থেকে আমায় বিরত করুন।
13 আমার যে সব পাপ করতে ইচ্ছা হয়, সেগুলো আমায় করতে দেবেন না।
ঐ পাপগুলিকে আমার ওপর প্রভুত্ব করতে দেবেন না।
আপনি যদি আমায় সাহায্য করেন, তবে আমি পাপমুক্ত ও শুচি থাকবো।
14 আমার বাক্য এবং চিন্তাসমূহ আপনাকে প্রসন্ন করুক।
হে প্রভু, আপনিই আমার শিলা। আপনিই সেই জন যিনি আমার রক্ষা করেন।
মন্দির পর্যন্ত যাওয়ার একটি গীত।
126 সিয়োন থেকে নির্বাসিত লোকদের প্রভু যখন ফিরিয়ে আনলেন,
সেই সময় যেন স্বপ্নের মতই ছিলো!
2 আমরা আনন্দে ভরে গিয়েছিলাম এবং আনন্দে গান গেয়েছিলাম!
তখন অন্যান্য জাতিতে সংবাদ ছড়িয়ে পড়লো,
“ইস্রায়েলের লোকদের জন্য প্রভু বিস্ময়কর সব কাজ করেছেন।”
3 হ্যাঁ, প্রভু আমাদের জন্য চমৎকার জিনিসগুলি করেছেন এবং এই বিষয়ে আমরা খুশী।
4 হে প্রভু, মরুভূমিতে অতর্কিত বন্যার মত
আমাদের ভাগ্য[a] ফিরিয়ে দিন।
5 কোন ব্যক্তি যখন বীজ বোনে তখন হয়তো সে বিমর্ষ থাকে।
কিন্তু যখন সে ফসল সংগ্রহ করে তখন সে খুশী হয়।
6 যখন সে জমিতে বীজ বয়ে নিয়ে যায় তখন সে কাঁদতে পারে।
কিন্তু যখন সে শস্য ঘরে তোলে তখন সে খুশী হবে, আর উল্লাসে চিৎকার করবে!
যীশু ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের আশীর্বাদ করলেন
(মথি 19:13-15; লূক 18:15-17)
13 পরে লোকরা ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের তাঁর কাছে নিয়ে এল, যেন তিনি তাদের স্পর্শ করেন: কিন্তু শিষ্যরা তাদের ধমক দিলেন। 14 যীশু তা দেখে ক্রুদ্ধ হলেন এবং তাদের বললেন, “ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের আমার কাছে আসতে দাও। তাদের বারণ করো না, কারণ এদের মত লোকদের জন্যই তো ঈশ্বরের রাজ্য। 15 আমি তোমাদের সত্যি বলছি, কেউ যদি ছোট ছেলেমেয়েদের মন নিয়ে ঈশ্বরের রাজ্য গ্রহণ না করে, তবে সে কোনমতেই সেখানে প্রবেশ করতে পারবে না।” 16 এরপর তিনি তাদের কোলে নিলেন এবং তাদের ওপর হাত রেখে আশীর্বাদ করলেন।
Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International