Book of Common Prayer
সয়িন
49 প্রভু আমার প্রতি আপনার প্রতিশ্রুতির কথা মনে রাখবেন।
সেই প্রতিশ্রুতি আমাকে আশা দেয়।
50 আমি দুর্দশাগ্রস্ত ছিলাম, আপনি আমায় স্বস্তি দিয়েছেন।
আপনার বাক্য আমাকে পুর্নবার বাঁচতে দিয়েছে।
51 যারা ভাবে ওরা নিজেরা আমার চেয়ে ভালো, তারা আমাকে ক্রমাগত অপমান করেছে।
কিন্তু আমি আপনার শিক্ষা অনুসরণ করা থেকে বিরত হই নি।
52 আমি সর্বদাই আপনার প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্তসমূহ স্মরণ করি।
প্রভু আপনার প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত আমায় সান্ত্বনা দেয়।
53 যখন দেখি, দুর্জন মানুষ আপনার শিক্ষা অনুসরণ করা থেকে বিরত হয়েছে,
তখন আমি ক্রুদ্ধ হই।
54 আপনার বিধিগুলোই আমার গৃহে[a] সঙ্গীত।
55 প্রভু, রাতে আমি আপনার নাম স্মরণ করি।
56 এটা সম্ভব হয়েছে তার কারণ,
আমি যত্ন করে আপনার আজ্ঞা পালন করি।
হেৎ
57 প্রভু, আপনার আজ্ঞা পালন করাকেই আমার জীবনের কর্তব্য বলে স্থির করেছি।
58 প্রভু, আমি সম্পূর্ণভাবে আপনার ওপর নির্ভর করি।
আপনার প্রতিশ্রুতি মত আমার প্রতি সদয় হোন।
59 নিজের জীবন সম্পর্কে আমি খুব সতর্কভাবে চিন্তা করেছি
এবং আমি আপনার চুক্তিতে ফিরে এসেছি।
60 কোনও বিলম্ব না করে আমি আপনার আজ্ঞাগুলি পালন করার জন্য তাড়াতাড়ি ফিরে এসেছি।
61 একদল মন্দ লোক আমার সম্পর্কে বাজে কথা বলেছে।
কিন্তু প্রভু, আমি আপনার শিক্ষামালাকে ভুলিনি।
62 আপনার সুসিদ্ধান্তর জন্য,
মাঝ রাতে উঠে আমি আপনাকে ধন্যবাদ দিই।
63 যারা আপনার উপাসনা করে
আমি তাদের প্রত্যেকের কাছে বন্ধুস্বরূপ।
64 প্রভু, আপনার প্রকৃত প্রেম পৃথিবীকে পূর্ণ করে।
আমায় আপনার বিধিগুলো শেখান।
টেট
65 হে প্রভু, আমার জন্য, আপনার এই দাসের জন্য আপনি অনেক মঙ্গল করেছেন।
যা করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন আপনি ঠিক তাই করেছেন।
66 প্রভু, প্রাজ্ঞ সিদ্ধান্ত গ্রহণের জন্য আমায় প্রজ্ঞা দিন।
আমি আপনার আজ্ঞাসমুহ বিশ্বাস করি।
67 দুর্দশায় পড়ার আগে আমি অনেক ভুল কাজ করেছি।
কিন্তু এখন আমি যত্ন করে আপনার আজ্ঞা পালন করি।
68 হে ঈশ্বর, আপনি মঙ্গলময় এবং আপনি ভালো কাজসমূহ করেন।
আপনার বিধিগুলো আমায় শেখান।
69 লোকরা যারা ভাবে ওরা আমার চেয়ে ভালো তারা আমার সম্পর্কে বাজে কথা এবং মিথ্যা কথা বলেছে।
কিন্তু সমস্ত অন্তর দিয়ে আমি আপনার আজ্ঞা পালন করে গেছি।
70 ঐ সব লোক খুবই নির্বোধ।
কিন্তু আমি আপনার শিক্ষামালার অধ্যয়ন উপভোগ করেছি।
71 আমি যে ভুগেছিলাম তা ভালোই হয়েছিল,
কারণ আমি আপনার বিধিগুলো শিখেছিলাম।
72 প্রভু, আপনার শিক্ষামালাগুলো আমার পক্ষে হিতকর।
তারা 1000 খণ্ড সোনা ও রূপোর চেয়েও উত্তম।
পরিচালকের প্রতি: কোরহ পরিবার থেকে একটি গীত।
49 হে জাতিসকল, তোমরা শোন।
পৃথিবীর সকল মানুষ, তোমরা শোন।
2 ধনী দরিদ্র প্রত্যেকটি লোক, তোমরা শোন।
3 আমি তোমাদের অত্যন্ত জ্ঞানের
এবং চিন্তনের কথা কিছু বলবো।
4 আমি নিজে এই কাহিনীগুলি শুনেছি।
এখন আমার বীণার সহযোগে গান গেয়ে, সেই বাণী আমি তোমাদের কাছে প্রকাশ করবো।
5 যদি সংকট আসে কেন আমি ভীত হব?
যদি দুষ্ট লোকেরা আমাকে ঘিরে থাকে এবং আমাকে ফাঁদে ফেলার চেষ্টায় থাকে, আমি কেন ভয় পাবো?
6 কিছু লোক ভাবে তাদের শক্তি এবং সম্পত্তি তাদের রক্ষা করবে।
প্রকৃতপক্ষে ওরা বোকা লোক।
7 কোন লোকরা, বন্ধু, তোমাকে বাঁচাতে পারবে না।
লোকরা ঈশ্বরকে উৎকোচ দিতে পারে না।
8 নিজের জীবনকে কিনে ফেলার মত
যথেষ্ট টাকা একটা মানুষ কখনই পাবে না।
9 নিজের কবরের পচন থেকে শরীরকে রক্ষা করার মত
এবং চিরকাল বেঁচে থাকার অধিকার কেনার মত
টাকা একটা মানুষ কখনই পাবে না।
10 দেখ, জ্ঞানী লোকরা বোকা এবং অজ্ঞ লোকের মতই মরে।
অন্য লোকরা তাদের সম্পদ নিয়ে যায়।
11 চিরদিনের জন্য ওদের কবর ওদের ঘর হয়।
যদিও জীবিত অবস্থায় তাদের অনেক জমি ছিল।
12 লোকরা ধনী হয়ে যেতে পারে কিন্তু চিরদিন তারা এখানে থাকবে না।
আর পাঁচটা পশুর মত তারাও মরবে।
13 যারা তাদের সম্পদ নিয়ে তুষ্ট হবে,
সেই বোকা লোকদের ঐ পরিণতিই হবে।
14 ওই সব লোক মেষের মত।
ওদের কবরের মধ্যে রাখা হবে, মৃত্যু ওদের শাসন করবে।
তারপর সেই সকালে সৎ লোকরাই জয়ী হবে, অন্যদিকে অহঙ্কারী লোকদের দেহ
তাদের সুদৃশ্য ঘর থেকে বহু দূরে কবরের মধ্যে নীরবে পচে যাবে।
15 কিন্তু প্রভু আমায় মৃত্যু থেকে মুক্তি দেবেন এবং আমার জীবনকে রক্ষা করবেন।
যখন তিনি আমাকে তাঁর সঙ্গে নিয়ে যাবেন, তখন তিনি আমায় কবরের দুর্ভোগ থেকে রক্ষা করবেন!
16 মানুষ শুধুমাত্র ধনী বলে ওদের ভয় পেও না।
তাদেরও ভয় পেও না যাদের খুব সুদৃশ্য বাড়ী আছে।
17 মৃত্যুর সময় তারা কোন জিনিসই সঙ্গে নিয়ে যাবে না।
ঐসব সুন্দর জিনিসের মধ্যে একটাও সঙ্গে নিয়ে যাবে না।
18 একজন সম্পদশালী লোক তার ইহজীবনে যে সাফল্য লাভ করেছে, সে বিষয়ে সে নিজেকে অভিনন্দন জানাতে পারে।
এমনকি নিজের জন্য সে যা করেছে, তার জন্য অন্য লোকও তার গুণগান করতে পারে।
19 কিন্তু এমন সময় আসবে যখন তাকে মরতে হবে,
এবং মৃত্যুলোকে গিয়ে তাকে তার পূর্বপুরুষদের সঙ্গে থাকতে হবে।
আর কোনদিন সে দিনের আলো দেখবে না।
20 লোকেরা খুব ধনশালী হতে পারে, কিন্তু তবু তারা প্রকৃত সত্য হৃদয়ঙ্গম করতে পারে না।
কিন্তু নিছক একটা প্রাণীর মত তাদেরও মরতে হবে।
পরিচালকের প্রতি: মহলৎ এর ওপর দায়ূদের একটি মস্কীল।
53 একমাত্র বোকারা ভাবে ঈশ্বর বলে কিছু নেই।
এই ধরণের লোকরা দুর্নীতিগ্রস্ত, দুর্জন এবং ক্ষতিকর,
ওরা ভাল কিছু করে না।
2 প্রকৃতপক্ষে একজন ঈশ্বর আছেন
যিনি স্বর্গ থেকে আমাদের লক্ষ্য করছেন।
ঈশ্বর সেইসব জ্ঞানী মানুষের খোঁজ করছেন যারা ঈশ্বরের খোঁজ করে!
3 কিন্তু প্রত্যেকে ঈশ্বরের থেকে মুখ ঘুরিয়ে নিয়েছে।
প্রত্যেকটি লোকই খারাপ।
কেউ ভাল কিছু করে না।
না, একটা লোকও না।
4 ঈশ্বর বলেন, “ওই সব মন্দ লোকরা নিশ্চয় জানে সত্য কী!
কিন্তু ওরা আমার কাছে প্রার্থনা করে না।
দুষ্ট লোকরা এমনভাবে আমার লোকদের গ্রাস করে যেন ওরা খাবার খাচ্ছে।”
5 ঐসব মন্দ লোক এমন আতঙ্কিত হবে, যে আতঙ্কের অভিজ্ঞতা ওদের আগে কখনও হয় নি!
ঐ মন্দ লোকরা ইস্রায়েলের শত্রু।
ঈশ্বর ঐ মন্দ লোকদের বাতিল করে দিয়েছেন।
তাই ঈশ্বরের লোকরা ওদের পরাজিত করবে এবং ওদের হাড়গুলো ঈশ্বর দ্বারা ছিন্নভিন্ন হবে।
6 ঈশ্বর, ইস্রায়েলের জন্য
সিয়োন পর্বতে জয় নিয়ে আসুন!
ঈশ্বর যখন তাঁর লোকদের নির্বাসন থেকে ফিরিয়ে আনবেন
তখন যাকোবের লোকরা যেন আনন্দ করে।
মহাযাজক
3 দেবদূতটি আমাকে মহাযাজক যিহোশূয়কে দেখালেন। যিহোশূয় প্রভুর দূতের সামনে দাঁড়ালেন আর শয়তান তাঁর ডানদিকে দাঁড়াল। শয়তান যিহোশূয়কে মন্দ কাজ করবার জন্য দোষারোপ করেছিল। 2 তখন প্রভুর দূত বললেন, “প্রভু তোমাকে ভর্ৎসনা করছেন এবং তিনি তোমাকে তিরস্কার করতে থাকবেন! প্রভু জেরুশালেমকে তাঁর বিশেষ শহর হিসেবে মনোনীত করেছেন। আগুন থেকে টেনে বার করা একটি জ্বলন্ত কাঠির মত তিনি ঐ শহর রক্ষা করেছেন।”
3 যিহোশূয় সেই দেবদূতটির সামনে দাঁড়িয়ে ছিলেন। যিহোশূয়ের পরণে ছিল নোংরা কাপড়-চোপড়। 4 তখন দেবদূতটি তাঁর কাছে দাঁড়িয়ে থাকা অপর দেবদূতদের বললেন, “যিহোশূয়র ঐ মলিন বস্ত্র খুলে নাও।” তখন সেই দেবদূত যিহোশূয়কে বললেন, “এখন আমি তোমার পাপ দূর করে দিয়েছি এবং আমি তোমাকে নতুন আধিকারিক বস্ত্রে সাজাব।”
5 তখন আমি বললাম, “ওর মাথায় একটা পরিষ্কার শিরস্ত্রাণ পরিয়ে দাও।” সুতরাং, যখন প্রভুর দূত কাছেই দাঁড়িয়েছিলেন, তারা পরিষ্কার জামাকাপড় ও শিরস্ত্রাণ দিয়ে তাকে সজ্জিত করলেন। 6 তখন যিহোশূয়কে দূত বলল,
7 প্রভু সর্বশক্তিমান বলেন,
“আমি যা বলি তা শোন
এবং আমার উপদেশ মত জীবনযাপন কর।
তাহলে তুমি আমার মন্দিরের তত্ত্বাবধায়ক হবে
এবং মন্দির প্রাঙ্গণের যত্ন নেবে।
এবং কাছে দাঁড়িয়ে থাকা ঐ দেবদূতদের মত
তুমিও মন্দিরের ভেতর তোমার ইচ্ছানুযায়ী যেতে পারবে।
8 ওহে মহাযাজক যিহোশূয়
এবং তোমার সামনে যে মহাযাজকরা বসে আছে, তোমরা সবাই দয়া করে শোন।
অদূর ভবিষ্যতে আমার বিশেষ দাসকে যখন আমি আনব তখন কি ঘটবে তা দেখাবার জন্য এই লোকরা তার উদাহরণস্বরূপ।
তাকে ‘শাখা’ এই নামে ডাকা হয়।
9 দেখ, আমি যিহোশূয়র সামনে একটা বিশেষ ধরণের পাথর রাখছি।
ঐ পাথরটার সাতটা দিক রয়েছে।
আমি একটি বিশেষ বার্তা তাতে খোদাই করব।
এটাই দেখাবে যে আমি একদিনে এই দেশের প্রতিটি পাপ দূর করব।”
10 সর্বশক্তিমান প্রভু বলেন,
“সেই সময় লোকরা
তাদের বন্ধুবান্ধব ও প্রতিবেশীদের সঙ্গে একত্রে বসবে।
তারা একে অপরকে ডুমুর গাছ ও দ্রাক্ষালতার তলায় বসবার জন্য নিমন্ত্রণ জানাবে।”
যোহনের স্বর্গীয় দর্শন
4 এরপর আমি একটি দর্শন পেলাম; আর দেখতে পেলাম আমার সামনে স্বর্গে একটা দরজা খোলা রয়েছে। এর আগে যে কন্ঠস্বর আমার সঙ্গে কথা বলেছিল, সেই একই স্বর আর তূরীর আওয়াজ শুনতে পেলাম, তা আমাকে বলছে, “এখানে উঠে এস। এরপর যা কিছু অবশ্যই ঘটবে তা আমি তোমাকে দেখাব।” 2 মুহূর্তের মধ্যে আমি আত্মাবিষ্ট হলাম, আমার সামনে স্বর্গে এক সিংহাসন ছিল, সেই সিংহাসনের ওপর একজন বসেছিলেন। 3 যিনি সেখানে বসেছিলেন, তাঁর দেহ সূর্য্যকান্ত ও সার্দীয় মণির মত অত্যুজ্জ্বল। সেই সিংহাসনের চারদিকে পান্নার মতো ঝলমলে মেঘধনুক ছিল।
4 সেই সিংহাসনের চারদিকে চব্বিশটি সিংহাসন ছিল। সেইসব সিংহাসনে চব্বিশ জন প্রাচীন[a] বসেছিলেন, তাঁরা সকলে শুভ্র পোশাক পরেছিলেন আর তাঁদের মাথায় সোনার মুকুট ছিল। 5 সেই সিংহাসন থেকে বিদ্যুতের ঝলকানি, গুরু গুরু শব্দ ও বজ্রধ্বনি নির্গত হচ্ছিল; আর সেই সিংহাসনের সামনে সাতটি মশাল জ্বলছিল। সাতটি আগুনের মশাল ঈশ্বরের সেই সপ্ত আত্মার প্রতীক। 6 আর সেই সিংহাসনের সামনে ছিল কাঁচের মতো সমুদ্র যা স্ফটিকের মতো স্বচ্ছ।
সিংহাসনের সামনে এবং সিংহাসনের চারদিকে চারজন প্রাণী ছিল যাদের সামনে ও পেছনে সর্বাঙ্গ চোখে ভরা ছিল। 7 প্রথম প্রাণীটি দেখতে সিংহের মতো, দ্বিতীয় প্রাণীটি ষাঁড়ের মতো, তৃতীয় প্রাণীটির মুখ মানুষের মুখের মতো। চতুর্থ প্রাণীটি উড়ন্ত ঈগলের মতো। 8 এই চারটি প্রাণীর প্রত্যেকের ছটি করে পাখা ছিল, সেই প্রাণীগুলির সর্বাঙ্গে, ভেতরে ও বাইরে ছিল চোখ, আর তাঁরা দিন-রাত সব সময় বিরত না হয়ে এই কথা বলছিলেন:
“পবিত্র, পবিত্র, পবিত্র প্রভু ঈশ্বর সর্বশক্তিমান,
যিনি ছিলেন, যিনি আছেন ও যিনি আসছেন।”
উপযুক্ত দাস ও দুষ্ট দাস
(লূক 12:41-48)
45 “সেই বিশ্বস্ত ও বুদ্ধিমান দাস তাহলে কে, যার ওপর তার প্রভু তাঁর বাড়ির অন্যান্য দাসদের ঠিক সময়ে খাবার দেবার দায়িত্ব দিয়েছেন? 46 সেই দাস ধন্য যার মনিব ফিরে এসে তাকে তার কর্তব্য করতে দেখবেন। 47 আমি তোমাদের সত্যি বলছি, তিনি সেই দাসকেই তাঁর সমস্ত সম্পত্তি দেখাশোনার ভার দেবেন।
48 “কিন্তু ধর, সেই দাস যদি দুষ্ট হয়, আর মনে মনে বলে, আমার মনিবের ফিরে আসতে অনেক দেরী আছে। 49 তাই সে তার সঙ্গী দাসদের মারধর করে এবং মাতালদের সঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করতে শুরু করে। 50 তাহলে যে দিন ও যে সময়ের কথা সেই দাস ভাবতেও পারবে না বা জানবেও না, সেই দিন ও সেই মুহূর্ত্তেই তার মনিব এসে হাজির হবেন। 51 তখন তার মনিব তাকে কঠোর শাস্তি দেবেন, ভণ্ডদের মধ্যে তাকে স্থান দেবেন-যেখানে লোকেরা কান্নাকাটি করে ও যন্ত্রণায় দাঁতে দাঁত ঘসে।
Bengali Holy Bible: Easy-to-Read Version. All rights reserved. © 2001 Bible League International